সরকারের উদ্যোগে এখন নিয়ন্ত্রণে অপুষ্টি ও খাদ্যাভাব

গত চার বছরে অপুষ্টি ও খাদ্য সমস্যা রাজ্য থেকে বিদায় নিয়েছে বললেই চলে। রাজ্যের ৭ কোটি মানুষ এখন খাদ্য সুরক্ষার আওতায়। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন ও রাজ্য  খাদ্য সুরক্ষা যোজনায় ৭ কোটি মানুষ বর্তমানে পাচ্ছে ২ টাকা কেজি চাল। শুধু চাল নয় 'সাদা' ফর্ম ভরলে বাজার দরের অর্ধেক দামে দেওয়া হয় শস্য দানাও।

Updated By: Feb 28, 2016, 02:04 PM IST
সরকারের উদ্যোগে এখন নিয়ন্ত্রণে অপুষ্টি ও খাদ্যাভাব

ওয়েব ডেস্ক: গত চার বছরে অপুষ্টি ও খাদ্য সমস্যা রাজ্য থেকে বিদায় নিয়েছে বললেই চলে। রাজ্যের ৭ কোটি মানুষ এখন খাদ্য সুরক্ষার আওতায়। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন ও রাজ্য  খাদ্য সুরক্ষা যোজনায় ৭ কোটি মানুষ বর্তমানে পাচ্ছে ২ টাকা কেজি চাল। শুধু চাল নয় 'সাদা' ফর্ম ভরলে বাজার দরের অর্ধেক দামে দেওয়া হয় শস্য দানাও। এর ফলে রাজ্যে ভর্তুকির পরিমাণও বেড়েছে। ৯৯৪.৬৫ কোটি থেকে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬০৫.৪৯ কোটি।   

গত চার বছরে ৬৭.০২ এলএমটি চাল উৎপন্ন হয়েছে। যেখানে এই সরকার ক্ষমতায় আসার আগে এই পরিমাণ ছিল ৫৪.১২ এলএমটি। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের রক্ষার জন্য সরকার নিয়েছে বিশেষ উদ্যোগ। তৈরি করা হয়েছে নিউট্রিশনাল রিহ্যাবিটেশন সেন্টার। এছাড়াও সেইসব শিশুদের জন্য প্রতি মাসে বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে ৫ কেজি চাল, ২ কাজি গম, ১ কেজি মুসুর ডাল, ১ কেজি ছোলা। সরকার যেমন বাংলার মানুষদের খাবারের সমস্যা মেটাচ্ছে তেমনই সুগম করে দিচ্ছে এই সংক্রান্ত কাগজ-কলমের জটিলতাও। সব লাইসেন্সই এখন পাওয়া যায় অনলাইনে। এখানেই শেষ নয়, জনগণের সুবিধার জন্য চালু করা হয়েছে ২৪*৭ কল সেন্টার। প্রায় ৯৫ শতাংশ রেশন কার্ডের ডিজিটাইজেশন করা হয়েছে।

পড়ুন রাজ্যে বেড়েছে উচ্চশিক্ষার মান

চাষীদের লাভ বাড়াতে সরকার সরাসরি চাষীদের কাছ থেকে শস্য কিনে নিচ্ছে বাজার দরে। এবং টাকা সোজাসুজি চলে যাচ্ছে চাষীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। এর ফলে চাষীদের লাভে ভাগ বসাতে পারছে না কোনও 'মিডল ম্যান'। বাড়ানো হয়েছে শস্য মজুত রাখার ক্ষমতা। আগের থেকে অনেক বেশি পরিমাণে শস্য মজুত রাখা এখন সম্ভব হয়।

.