বামেদের নবান্ন অভিযান: রণক্ষেত্র কলকাতা, লাঠিচার্জ-ইটবৃষ্টিতে রক্তাক্ত মহানগর
ছিল নবান্ন অভিযান। বামেদের ব্যারিকেড ভাঙা চ্যালেঞ্জে, পুলিসের লাঠিচার্জে, মুড়ি-মুড়কির মতো ইটবৃষ্টিতে রীতিমতো রণক্ষেত্র হয়ে উঠল
ব্যুরো: ছিল নবান্ন অভিযান। বামেদের ব্যারিকেড ভাঙা চ্যালেঞ্জে, পুলিসের লাঠিচার্জে, মুড়ি-মুড়কির মতো ইটবৃষ্টিতে রীতিমতো রণক্ষেত্র হয়ে উঠল
কলকাতা আর হাওড়া। শতাধিক বাম-কর্মী সমর্থক জখম। জখম কয়েকজন পুলিসকর্মীও।
দুপুরে রণক্ষেত্র কলকাতা। ঝরল রক্ত। কোনও বিরাম নেই, ইট-পাথর পড়ল মুহুর্মুহু। কোনওরকমে লুকিয়ে প্রাণ বাঁচালেন আমাদের সাংবাদিকরাও।
আহত বিমান বসু। জখম বাম নেতারা। জখম সুজন চক্রবর্তী, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়।
গন্তব্য নবান্ন। মিছিল শুরু হয়েছিল ঠিকঠাকই। কিন্তু হঠাত্ ছন্দপতন।
ডাফরিন রোড
একদিকে ব্যারিকেড ভাঙল। পাল্টা আক্রমণে পুলিসও। ব্যারিকেডের এপারে হাত জোড় করেও মেলেনি রেহাই।
পিটিএস মোড়
ধুন্ধুমার লড়াই। তুমুল ধস্তাধস্তি। এলোপাথাড়ি লাঠিচার্জ করে পুলিস। ছোড়া হয় জলকামান, টিয়ারগ্যাস।
ফোরশোর রোড
ইটে মাথা ফাটে এক পুলিসকর্মীর। পাল্টা লাঠিচার্জ করে পুলিসও। মুহুর্তে রণক্ষেত্র গোটা এলাকা।
কোণা এক্সপ্রেসওয়ে
যুদ্ধং দেহি মেজাজে পুলিস। বিক্ষোভ থামাতে ছুঁড়ল স্টান্ট সেল।
স্টান্ট শেল ছোড়া
শিবপুর
একটি মিছিল পৌছেও যায় নবান্নের প্রায় কাছাকাছি। তা আটকাতে চলে ধুন্ধুমার লড়াই।
বামেদের দাবি, তাঁদের শতাধিক কর্মী-সমর্থক আহত। যাদের মধ্যে কয়েকজন বেশ আশঙ্কাজনক।