কলকাতায় ধৃত ৫ মাওবাদীকে হেফাজতে চায় এনআইএ
কলকাতা এবং শহরতলি থেকে ধৃত পাঁচ মাওবাদীকে এবার জেরা করতে চলেছে এনআইএ। এই পাঁচজনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করবে এনআইএ। ইতিমধ্যে এই মাওবাদীদের জেরা করে পাওয়া তথ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তদন্তে নেমে এসটিএফ জানতে পেরেছে ধৃতদের মধ্যে সদানলা রামকৃষ্ণ ও দীপক কুমার ভিনরাজ্যের বাসিন্দা। ধৃত সুকুমার মণ্ডল, বাপি মুদি ও শম্ভুচরণ পাল এ রাজ্যেরই বাসিন্দা বলেও জানতে পারে পুলিস।
কলকাতা এবং শহরতলি থেকে ধৃত পাঁচ মাওবাদীকে এবার জেরা করতে চলেছে এনআইএ। এই পাঁচজনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করবে এনআইএ। ইতিমধ্যে এই মাওবাদীদের জেরা করে পাওয়া তথ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তদন্তে নেমে এসটিএফ জানতে পেরেছে ধৃতদের মধ্যে সদানলা রামকৃষ্ণ ও দীপক কুমার ভিনরাজ্যের বাসিন্দা। ধৃত সুকুমার মণ্ডল, বাপি মুদি ও শম্ভুচরণ পাল এ রাজ্যেরই বাসিন্দা বলেও জানতে পারে পুলিস। ধৃতদের জেরা করে কলকাতা পুলিসের এসটিএফ জানতে পেরেছে, ছত্তিশগড়ে কার্তুজ তৈরির প্রস্তুতি নিয়েছিল মাওবাদীরা। ইতিমধ্যেই এনআইএকে চিঠি দিয়ে এবিষয়ে জানিয়েছে কলকাতা পুলিসের এসটিএফ।
দেশে আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির বহু অবৈধ কারখানা থাকলেও, কার্তুজ তৈরির কৌশল জঙ্গি সংগঠন বা অপরাধীদের কাছে এখনও অধরা। মাওবাদীদের এই পরিকল্পনা সফল হলে তা দেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে। সেই কারণেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল ইনভেসটিগেটিং এজেন্সি ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করতে চায়। ব্যাঙ্কশাল আদালতের নির্দেশে আগামী ২৮ মার্চ পর্যন্ত এসটিএফের হেফাজতে থাকবেন ধৃত পাঁচজন মাওবাদী। তার পর তাদের নিজেদের হেফাজতে নিতে আবেদন জানাবে এনআইএ।