বড়দিনে শহর জুড়ে পিকনিকে মজল কলকাতা
বড়দিনের উত্সবে অন্যরকম দিন কাটালো কলকাতা। ময়দানে শীতের রোদ গায়ে মেখে দেদার আড্ডা। উপচে পড়া ভিড় চিড়িয়াখানা, বিভিন্ন বিনোদন পার্ক বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে। খাওয়া দাওয়ার মেনুতে দিব্যি কেকের পাশে জায়গা করে নিয়েছে লুচি তরকারি, মোয়া। তাই নিয়েই চড়ুইভাতি। বড়দিনে ব্যস্ত শহরের এই শীত সোহাগের ছবিই তুলে ধরলেন আমাদের প্রতিনিধিরা।
বড়দিনের উত্সবে অন্যরকম দিন কাটালো কলকাতা। ময়দানে শীতের রোদ গায়ে মেখে দেদার আড্ডা। উপচে পড়া ভিড় চিড়িয়াখানা, বিভিন্ন বিনোদন পার্ক বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে। খাওয়া দাওয়ার মেনুতে দিব্যি কেকের পাশে জায়গা করে নিয়েছে লুচি তরকারি, মোয়া। তাই নিয়েই চড়ুইভাতি। বড়দিনে ব্যস্ত শহরের এই শীত সোহাগের ছবিই তুলে ধরলেন আমাদের প্রতিনিধিরা।
আবহাওয়া অফিস বলেছিল বড়দিনের সকালটা ঢাকা পড়তে পারে কুয়াশায়। কিন্তু, ভুল প্রমাণিত হয়েছে সেই পূর্বাভাস। সকাল থেকেই কলকাতাকে মুড়ে ফেলেছে পৌষের মিঠে রোদ। আর শীতের সেই ওমকে গায়ে জড়িয়েই শহর পুরোদস্তুর পিকনিকের মেজাজে। সকাল ন-টায় খুলেছে চিড়িয়াখানার গেট। আর তারপর থেকেই আলিপুর চিড়িয়াখানা কার্যত মেলার চেহারা নেয়।
একই ছবি সল্টলেকের এক বিনোদন পার্কেও। সকাল থেকেই নিক্কোপার্কের গেটের বাইরে লম্বা লাইন। যত বেলা বেড়েছে তত বেড়েছে ভিড়। নিক্কোপার্কের ভিতরেই হরেক খাবারের প্রলোভন। কিন্তু, কেক আর বাড়ি থেকে আনা লুচি আলুর দম ছাড়া বড়দিনের পিকনিক হয় নাকি।
এই ভিড়েও আবার কেউ কেউ খুঁজে নিয়েছেন পছন্দের নির্জনতা।
চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের সঙ্গে পাল্লা দিয়েছে শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনও।
আর এভাবেই একটু একটু করে ফুরিয়ে আসে বড়দিনটা। কিন্তু, ছোট গল্পের মতো শেষ হয়েও যে শেষ হয় না বড়দিনের মেজাজ। নিভে আসা দিনের আলোকে সঙ্গে নিয়েই কলকাতা হাজির হয় পার্ক স্ট্রিটে।