জমিজটে অনিশ্চিত এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রো
জমিজটে অনিশ্চিত এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রো। আশার আলো দেখাতে পারল না রাজ্য সরকারও। ইঞ্জিনিয়ার, কর্মী থেকে শ্রমিক। কারও কোনও কাজ নেই। মাসের পর মাস যন্ত্রপাতির ভাড়া গুণছে নির্মাণকারী সংস্থা। রেলের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবিও জানিয়েছে তারা। জমি জটে এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রোর কাজ বন্ধ। সমস্যা গুরুতর।
ওয়েব ডেস্ক: জমিজটে অনিশ্চিত এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রো। আশার আলো দেখাতে পারল না রাজ্য সরকারও। ইঞ্জিনিয়ার, কর্মী থেকে শ্রমিক। কারও কোনও কাজ নেই। মাসের পর মাস যন্ত্রপাতির ভাড়া গুণছে নির্মাণকারী সংস্থা। রেলের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবিও জানিয়েছে তারা। জমি জটে এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রোর কাজ বন্ধ। সমস্যা গুরুতর।
এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রো রুটে অন্যতম বাধা ৮টি বাড়ি। রাজারহাট থেকে মহিষবাথান ব্রিজে ওঠার মুখে বাড়িগুলি রয়েছে। শুক্রবার মেট্রো আধিকারিকদের সঙ্গে জটিলতার জায়গাগুলি ঘুরে দেখেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী। মেট্রো কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকও করেন। কিন্তু, কোনও আশ্বাস দিতে পারেননি। বিকল্প প্রস্তাব অবশ্য একটা দিয়েছেন পুরমন্ত্রী। পুরমন্ত্রীর প্রস্তাব, ওই এলাকায় সেচ ও নগরোন্নয়ন দফতরের ফাঁকা জমিতে বিকল্প রুট করুক মেট্রো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, এতটা এগিয়ে কী করে ফের কেঁচে গণ্ডুষ করবেন তা ভেবে কুলকিনারা পাচ্ছেন না মেট্রো কর্তারা। তাঁরা বলছেন, বিকল্প রুটের, নকশা পরিকল্পনা করে প্রকল্প শেষ করতে লেগে যাবে আরও কয়েক বছর। প্রকল্পের অন্যত্রও রয়েছে জমি জট।
নিউ গড়িয়ায় স্টেশন বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণ করা যায়নি। সেক্টর ফাইভের কাছে রাজ্য বিদ্যুত পর্ষদ নিগমের কাছ থেকে জমি অধিগ্রহণ করা যায়নি।
২০১৪ সালের এপ্রিলের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। এখন কড়া নাড়ছে ২০১৬। কাজ আটকে সেই দুই কদমেই। মেট্রোরুটে আদৌ কি আসবে এয়ারপোর্ট? সেই সম্ভাবনায় গভীর প্রশ্নচিহ্ন।