সোমবার বিকেলে কলকাতায় বুধের সরণ দেখা যাবে ১ ঘণ্টা ২৬ মিনিট ধরে
কলকাতায় বুধের সরণ দেখা যাবে এক ঘণ্টা ছাব্বিশ মিনিট ধরে। শিলিগুড়িতে বুধের সূর্য সরণের স্থায়িত্ব হবে এক ঘণ্টা বত্রিশ মিনিট। মুর্শিদাবাদে এক ঘণ্টা ঊনত্রিশ মিনিট আর কোচিবহারে এক ঘণ্টা আঠাশ মিনিট। বুধের সরণ দেখতে দূরিবন বা টেলিস্কোপের সাহায্য নিতে হবে। সঠিক ফিল্টার ব্যবহার করে টেলিস্কোপ দিয়ে সরাসরি দেখা যাবে সূর্যের গায়ে কালো তিলটিকে। থুড়ি, বুধ গ্রহকে।
ওয়েব ডেস্ক: কলকাতায় বুধের সরণ দেখা যাবে এক ঘণ্টা ছাব্বিশ মিনিট ধরে। শিলিগুড়িতে বুধের সূর্য সরণের স্থায়িত্ব হবে এক ঘণ্টা বত্রিশ মিনিট। মুর্শিদাবাদে এক ঘণ্টা ঊনত্রিশ মিনিট আর কোচিবহারে এক ঘণ্টা আঠাশ মিনিট। বুধের সরণ দেখতে দূরিবন বা টেলিস্কোপের সাহায্য নিতে হবে। সঠিক ফিল্টার ব্যবহার করে টেলিস্কোপ দিয়ে সরাসরি দেখা যাবে সূর্যের গায়ে কালো তিলটিকে। থুড়ি, বুধ গ্রহকে।
বুধের এই সরণ ঘটে প্রতি একশো বছরে তেরো-চোদ্দ বার। ভারতে বসে বুধের সরণ দেখতে দুহাজার বত্রিশের ষোলোই নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কেন এই সরণ? জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব তুলনায় কম। ফলে সূর্য ও পৃথিবীর মাঝামাঝি চাঁদ এলে জ্যামিতিক কারণেই সূর্যকে চাঁদের আড়ালে চলে যেতে হয়। আবার পৃথিবী থেকে বুধ ও শুক্রের দূরত্ব অনেক বেশি। তাই এক সরলরেখায় এলে তাদের দেখায় সূর্যের বুকে কালো তিলের মতো। সোমবার বিকেলে তাই চোখ রাখতেই হবে আকাশে।