বার্ধক্যকে নিজের হাতে রাখতে দুইখান কথা
বার্ধক্যে আসার আগেই একটু সতর্ক হোন। সমীক্ষা বলছে, ধীরে ধীরে সূর্যাস্ত যাওয়ার মতো আপনি যদি আপনার বার্ধক্যকে ধীরে ধীরে নামাতে চান তাহলে শতায়ু হতে পারেন। তবে অবশ্যই এর একটা ফরমুলা রয়েছে। কিন্তু ফুরমুলাটা আমাদের এতই জানা যে কখনও ব্যস্ত জীবনে খেয়াল রাখা বা মানা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু বিজ্ঞানীরা দাবি করে বলছেন, আপনি যদি সঠিকভাবে জীবনের চাবিকাটি অনুসরণ করেন তাহলে ১২০ বছর পর্যন্তু স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবেন।
ওয়েব ডেস্ক: বার্ধক্যে আসার আগেই একটু সতর্ক হোন। সমীক্ষা বলছে, ধীরে ধীরে সূর্যাস্ত যাওয়ার মতো আপনি যদি আপনার বার্ধক্যকে ধীরে ধীরে নামাতে চান তাহলে শতায়ু হতে পারেন। তবে অবশ্যই এর একটা ফরমুলা রয়েছে। কিন্তু ফুরমুলাটা আমাদের এতই জানা যে কখনও ব্যস্ত জীবনে খেয়াল রাখা বা মানা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু বিজ্ঞানীরা দাবি করে বলছেন, আপনি যদি সঠিকভাবে জীবনের চাবিকাটি অনুসরণ করেন তাহলে ১২০ বছর পর্যন্তু স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবেন।
উত্কন্ঠায় রয়েছেন ফরমুলা জানতে? তবে বিজ্ঞানের হাত ধরতে গেলে আগে আপনার পাঁচ আঙুলের নীলা, গোমেদ, হিরে ইত্যাদি ইত্যাদি গুলোকে খুলে ফেলুন। বাড়ির পাশের পুকুরে ওদের গতি হলে ভাল হয়। সমীক্ষা বলছে, সাধারণ জীবনযাত্রায় বাঁচুন। প্রতিদিন হাঁটাচলা করুন। আর সুগার, সল্ট, ফ্যাট নিয়মিত পরীক্ষা করে স্বাভাবিক রাখুন। এর সঙ্গে কিছু স্টাটিনস জাতীয় ওষুধ খান। অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শে। নিয়ম মেনে এইভাবে চললেই আপনার আয়ু ৮০ থেকে ৮৫ তে দাঁড়িয়ে যাবে।
এখন প্রশ্ন বার্ধক্যকে আপনি ধীরে ধীরে নামাবেন কীভাবে। আমাদের দেশে সাধারণত দেখা যায়, বার্ধক্যে মৃত্যু হয় রোগজনিত কারণে। অর্থাৎ বার্ধক্য নামার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা হারিয়ে ফেলি আমাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা। বিশেষজ্ঞ ড্যাম কারেন ডানেল বলছেন, "আমাদের শরীরে বার্ধক্য হল একটা জটিল বায়োলজিক্যাল পদ্ধতি। তাই বার্ধক্যকে ধরে রাখতে জীবনের শৃঙ্খলা ও ডায়েট ঠিকঠাক মেনে চলতে হবে।'
শরীরের বৃদ্ধির অভ্যন্তরে লুকিয়ে রয়েছে অসংখ্য কোষ সম্প্রসারণ। কিন্তু আমাদের ধূমপান, মদ্যপান বা অতিরিক্ত খাবারের কারণে কখনও কোষের বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয় না আবার কখনও অতিবৃদ্ধি ঘটে। যাইহোক পরিমিত আহার আপনার শরীরে কোষ বৃদ্ধি ধীর করতে পারে। তার সঙ্গে প্রতিদিন শরীর চর্চা করুন। যদি বেশি সময় না পান তাহলে অল্প করে হাঁটচলা করুন। সপ্তাহে ২০০০ ক্যালোরি খরচা হবে আপনার শরীর থেকে। এছাড়া চিকিত্সকের পরামর্শে স্টাটিনস জাতীয় ওষুধ খান। এতে কোলেস্টেরল অনেকখানি কমবে। আপনার হৃদয় ভাল থাকবে।