Delhi Blast: বিস্ফোরণের পরই ঘটনাস্থলে দেখা মিলল সন্দেহভাজন ২ জনের, ধরা পড়ল CCTV ফুটেজে

বিস্ফোরণস্থলে পাওয়া চিঠিতে ইরানের জেনারেল কাসেম সোলেইমানি(General Qasem Soleimani) ও দেশের শীর্ষ বিজ্ঞানী মোসেন ফারকিজাদেকে শহিদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে

Updated By: Jan 30, 2021, 01:22 PM IST
Delhi Blast: বিস্ফোরণের পরই ঘটনাস্থলে দেখা মিলল সন্দেহভাজন ২ জনের, ধরা পড়ল CCTV ফুটেজে

নিজস্ব প্রতিবেদন: দিল্লিতে ইজরায়েলের দূতাবাসের সামনের রাস্তায় বিস্ফোরণের তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই বেরিয়ে আসছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বিস্ফোরণস্থলের আসপাশে মিলেছে একটি চিঠি ও একটি পোড়া স্কার্ফ। এবার এলাকার সিসিটিভি-র ফুটেজ থেকে মিলল দুই সন্দেহভাজনের সন্ধান।

দিল্লি পুলিসের(Delhi Police) স্পেশাল সেল এলাকার একটি সিসিটিভির ফুটেজ থেকে ২ জনের সন্ধান পেয়েছে। শুক্রবার বিস্ফোরণের পরই একটি গাড়ি থেকে তাদের বিস্ফোরণস্থলে নামতে দেখা গিয়েছে। গাড়ি থেকে নেমে বিস্ফোরণস্থলের দিকে তাদের এগিয়ে যেতেও দেখা গিয়েছে। সূত্রের খবর, ওই গাড়িটিকে চিহ্নিত করতে পেরেছে দিল্লি পুলিস। ওই গাড়ির চালকের সঙ্গে যোগাযাগও করা হয়েছে। তাকে জেরা করে দুই আরোহীর স্কেচ আঁকা হচ্ছে।

আরও পড়ুন-ভাগলপুর থেকে বারুইপুরে অস্ত্র পাচারের ছক, মহিলা সহ ধৃত মোট ৩

উল্লেখ, বিস্ফোরণস্থল থেকে একটি খাম ও চিঠি পাওয়া গিয়েছে। বিস্ফোরণস্থল(Israel Embassy blast) থেকে ১২ গজ দূরে ওই খামটি পড়ে থাকতে দেখা যায়। পুলিস সূত্রে খবর, ওই চিঠিটি লেখা হয়েছিল ইজরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে উদ্দেশ্য করে। পুলিস ওই চিঠির ফিঙ্গারপ্রিন্ট উদ্ধার করার চেষ্টা হচ্ছে। চিঠিতে লেখা হয়েছে ওই বিস্ফোরণ একটি ট্রেলার মাত্র । অনেককিছু এখনও বাকী। পুলিস সূত্রে আরও জানা গিযেছে, বিস্ফোরণে অ্যামনিয়াম নাইট্রেট ব্যবহারের প্রমাণ মিলিছে।  বিশেষজ্ঞদের ধারনা, বিস্ফোরণে আরডিএক্স(RDX) ব্যবহার করা হলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বড় হতে পারতো।

আরও পড়ুন-ফেব্রুয়ারির গোড়াতেই রাজ্যে কোভ্যাক্সিন

বিস্ফোরণস্থলে পাওয়া চিঠিতে ইরানের জেনারেল কাসেম সোলেইমানি(General Qasem Soleimani) ও দেশের শীর্ষ বিজ্ঞানী মোসেন ফারকিজাদেকে শহিদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই দুজনের মধ্যে কাসেম সোলেমানি খুন হন বাগদাদ বিমানবন্দরের কাছে এক মার্কিন বিমান হানায়। অন্যদিকে, গত বছর ২৭ নভেম্বর ইরানের ওই পরমানু বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয় তেহরানে। দুটি খুনের জন্যই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে দোষারোপ করে ইরান। এখন শুক্রবারের বিস্ফোরণের সঙ্গে ইরানের কোনও যোগসাজস রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

.