রণথম্ভোর পার্ক থেকে উধাও বাঘ নম্বর ২৪
হঠাৎ উধাও রণথম্ভোর টাইগার রিজার্ভে সব থেকে বেশি দেখতে পাওয়া একটি বাঘ। কয়েকদিন আগেও রণথম্ভোর পার্কের কাছাকাছি হোটেল গুলির আশে পাশে স্বছন্দেই ঘুরে বেড়াত সেই ব্যাঘ্রপুঙ্গব। হঠাৎ কোথায় গেল সেই বাঘ ? খোঁজ খোঁজ... খোঁজ। শেষে তাকে পাওয়া গেল উদয়পুর চিড়িয়াখানায়। কিন্তু এমন কী কারণ, যার জন্য বনের বাঘকে খাঁচাবন্দি করতে হল? কারণটা খুবই আশ্চর্যের। টাইগার সাফারিতে এসে যাঁরা রণথম্ভোর পার্কের কাছের হোটেল গুলিতে উঠতেন, তাঁদেরও সবচেয়ে পছন্দ ছিল ওই বাঘটিকে। কিন্তু বাঘ দেখে নাকি ভয় পেতে পারেন ট্যুরিস্টরা, স্রেফ এই যুক্তিতেই টাইগার সাফারির বাঘটিকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে উদয়পুর চিড়িয়াখানায়। এবং এতটাই গোপনীয়তার সঙ্গে এটা করা হয়েছে যে ,এই ঘটনা জানেন না খোদ রাজস্থানের বনমন্ত্রী রাজ কুমার রিনওয়া।
জয়পুর: হঠাৎ উধাও রণথম্ভোর টাইগার রিজার্ভে সব থেকে বেশি দেখতে পাওয়া একটি বাঘ। কয়েকদিন আগেও রণথম্ভোর পার্কের কাছাকাছি হোটেল গুলির আশে পাশে স্বছন্দেই ঘুরে বেড়াত সেই ব্যাঘ্রপুঙ্গব। হঠাৎ কোথায় গেল সেই বাঘ ? খোঁজ খোঁজ... খোঁজ। শেষে তাকে পাওয়া গেল উদয়পুর চিড়িয়াখানায়। কিন্তু এমন কী কারণ, যার জন্য বনের বাঘকে খাঁচাবন্দি করতে হল? কারণটা খুবই আশ্চর্যের। টাইগার সাফারিতে এসে যাঁরা রণথম্ভোর পার্কের কাছের হোটেল গুলিতে উঠতেন, তাঁদেরও সবচেয়ে পছন্দ ছিল ওই বাঘটিকে। কিন্তু বাঘ দেখে নাকি ভয় পেতে পারেন ট্যুরিস্টরা, স্রেফ এই যুক্তিতেই টাইগার সাফারির বাঘটিকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে উদয়পুর চিড়িয়াখানায়। এবং এতটাই গোপনীয়তার সঙ্গে এটা করা হয়েছে যে ,এই ঘটনা জানেন না খোদ রাজস্থানের বনমন্ত্রী রাজ কুমার রিনওয়া।
তবে বাঘের এই তড়িঘড়ি সরিয়ে দেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশাও। বাঘটিকে মেরে ফেলা হয়েছে কিনা, উঠেছে সেই প্রশ্নও। দেশের এক বহুল প্রচলিত দৈনিকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সেই আশঙ্কা। ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, 'টি২৪' সংখ্যা দিয়ে চিহ্ণিত ওই বাঘটিকে আসলে মেরে ফেলা হয়েছে। বাঘটিকে মেরে ফেলেছে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের এক রক্ষীই।