এবার ক্যান্সার নিরাময়ের রাস্তাও বোধহয় সেই গুগল
এবার কি আমার, আপনার চামড়ার তলায়ও সাম্রাজ্য বিস্তার করবে? এভাবেই হয়ত বিজ্ঞানীরা এবার ক্যান্সার নিরাময়ের রাস্তা খুঁজে পাবেন। গুগল এক্স-এর বিজ্ঞানীরা এখন ব্যস্ত এমন হাত তৈরি করতে যার ত্বক একদম মানুষের আসল ত্বকের মতই।এই নয়া টেকনলজি সারা বিশ্বের পক্ষে ভীষণ অশুভ এক হুমকি থেকে হয়ত মানুষকে বাঁচাতে সক্ষম হবে। চামড়াম মাধ্যমে ন্যানোপার্টিকলসের ইঞ্জেকশন দিয়ে তা রক্তের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে ক্যান্সার পার্টিকল গুলো খুঁজে বের করা জন্যই গুগল স্কিনের জন্ম।
ওয়েব ডেস্ক: এবার কি আমার, আপনার চামড়ার তলায়ও সাম্রাজ্য বিস্তার করবে গুগল? এভাবেই হয়ত বিজ্ঞানীরা এবার ক্যান্সার নিরাময়ের রাস্তা খুঁজে পাবেন। গুগল এক্স-এর বিজ্ঞানীরা এখন ব্যস্ত এমন হাত তৈরি করতে যার ত্বক একদম মানুষের আসল ত্বকের মতই।এই নয়া টেকনলজি সারা বিশ্বের পক্ষে ভীষণ অশুভ এক হুমকি থেকে হয়ত মানুষকে বাঁচাতে সক্ষম হবে। চামড়াম মাধ্যমে ন্যানোপার্টিকলসের ইঞ্জেকশন দিয়ে তা রক্তের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে ক্যান্সার পার্টিকল গুলো খুঁজে বের করা জন্যই গুগল স্কিনের জন্ম।
কার্যপদ্ধতি
চুম্বকের এক দল সেনা একটি পিলের মাধ্যমে রোগীর দেহে প্রবেশ করবে। এই চুম্বক পার্টিকল গুলো শিরায় অবস্থিত ক্যান্সারস উপাদানগুলির গায়ে আটকে যায় এবং রোগীর কব্জিতে বাঁধা একটি ব্যান্ড আলোর সংকেত পাঠায়। কব্জিতে বাঁধা ব্যান্ডটি এই আলোক সংকেত গুলোকে তথ্যে অনুবাদ করে। এই তথ্যগুলো পড়েই বোঝা যাবে রোগীর দেহের কোনও ক্যান্সারের কারণ লুকিয়ে আছে কিনা। এই তথ্য ক্যান্সার প্রতিরোধের সম্ভাব্য উপায় হতে পারে।
যেহেতু পৃথিবীটা শুধু মাত্র সাদা চামড়ার মানুষের নয়, তাই গুগল বিবিধ রঙের মানুষের ত্বকের রেপ্লিকা তৈরি করে ফেলেছে। শুধু রঙ নয় গঠনবিন্যাসেও এই ত্বক গুলির কোনটা পাতলা কোনওটা বা মোটা। তবে, এই বিভিন্ন ধরণের ত্বকের মধ্যে দিয়ে ন্যানোপারটিকলস সহজেই আলোক সংকেত পাঠাতে পারবে। এই হাতগুলোর ত্বক তৈরি হয়েছে কৃত্রিম ও ডোনারের আসল চামড়ার সমন্বয়ে। এর ফলে সমগ্র পদ্ধতিটির যথাযথ বাস্তব সম্মত উপস্থাপনা সম্ভব।
গুগলের জীবনবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান আন্ডু কোনার্ড জানিয়েছেন ''মানুষকে খুন করতে সদ্যা জাগ্রত যে সমস্ত ভাসমান পার্টিকলস গুলো চিহ্নিত করার অদ্ভুত এক রাস্তা এই আবিষ্কার।''
আমাদের শরীরের উপরও গুগলের দখল বোধহয় অতটাও খারাপ হবে না।