নকল পুরুষাঙ্গ লাগিয়ে এক মেয়ের উপর যৌন নির্যাতন চালাল আরেকটি মেয়ে
যৌন নির্যাতন। শব্দটা আজকালকার দিনে বহু ব্যবহৃত একটা শব্দ। প্রতিদিন খবরে চোখে রাখলে কোনও না কোনও জায়গায় থাকেই একটা যৌন নির্যাতনের খবর। কোথাও বাবা মেয়েকে ধর্ষণ করছে তো কোথাও প্রতিবেশী ৪ বছরের ছোট্ট শিশুর উপর চালাচ্ছে অকথ্য যৌন নির্যাতন। রোজ রোজ যেন বাড়ছে বিকৃত কাম মানুষের সংখ্যা। কিন্তু এত নির্যাতনের খবরের মধ্যেও বিরলতম এই খবর। কারণ এমন অদ্ভুত যৌন নির্যাতনের কথা আগে কখনও শোনেননি।
ওয়েব ডেস্ক: যৌন নির্যাতন। শব্দটা আজকালকার দিনে বহু ব্যবহৃত একটা শব্দ। প্রতিদিন খবরে চোখে রাখলে কোনও না কোনও জায়গায় থাকেই একটা যৌন নির্যাতনের খবর। কোথাও বাবা মেয়েকে ধর্ষণ করছে তো কোথাও প্রতিবেশী ৪ বছরের ছোট্ট শিশুর উপর চালাচ্ছে অকথ্য যৌন নির্যাতন। রোজ রোজ যেন বাড়ছে বিকৃত কাম মানুষের সংখ্যা। কিন্তু এত নির্যাতনের খবরের মধ্যেও বিরলতম এই খবর। কারণ এমন অদ্ভুত যৌন নির্যাতনের কথা আগে কখনও শোনেননি।
২৫ বছরের মেয়ে গেইল নিউল্যান্ড। সে যৌন নির্যাতন চালায় আরও একটি তারই বয়সী মেয়ের উপর। তবে অবাক কাণ্ড এটা নয় যে একজন মেয়ে আরেকজন মেয়েকে যৌন হেনস্থা করছে। অবাক হওয়ার বিষয় হল নিউল্যান্ড নকল পুরুষাঙ্গ লাগিয়ে নিজেকে পুরুষ পরিচয় দিয়ে মেয়েটির উপর নির্যাতন চালায়। নিউল্যান্ডের সঙ্গে অপর মেয়েটির আলাপ ফেসবুকে। ছেলে ভেবেই কথাবার্তা চালায় অপর মেয়েটি। ক্রমে সেই সম্পর্ক গভীর হয়। এবং এই গভীরতার সুযোগ নিয়েই নিউল্যান্ড মেয়েটির কাছে যায় বিকৃত যৌন লালসা চরিতার্থ করতে। নিজেকে ছেলে প্রমাণ করার জন্য টেপ দিয়ে আটকে রাখে নিজের স্তন। তারপর নকল পুরুষাঙ্গ লাগিয়ে মেয়েটির চোখ বেঁধে দিয়ে জোর করে অন্তত ১০ বার তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম করে। এরপর মেয়েটি আর সহ্য করতে না পেরে টেনে খুলে ফেলে চোখের বাঁধন। এবং দেখে অবাক যায় যে, যে তাঁর উপর নির্যাতন চালাচ্ছিল সে ছেলে নয় মেয়ে। নকল পুরুষাঙ্গ লাগিয়ে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম করছিল নিউল্যান্ড।
এমন অদ্ভূত যৌন নির্যাতনের কথা কেউ আগে কখনও শোনেনি। তাই লন্ডন আদালত নিউল্যান্ডকে গত বছর নভেম্বর মাসে ৮ বছরের কারাদণ্ডের শাস্তি দেয় গেইল নিউল্যান্ডকে।