সীমান্তে উত্তেজনা কমার লক্ষন নেই কোরিয়ার
দুই কোরিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা কমার কোনও লক্ষন নেই। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদ সংস্থার দাবি, দুটি মুসাদান ক্ষেপণাস্ত্র দেশের পূর্ব উপকূলে উতক্ষেপণের জন্য প্রস্তুত রেখেছে উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহনী।
দুই কোরিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা কমার কোনও লক্ষন নেই। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদ সংস্থার দাবি, দুটি মুসাদান ক্ষেপণাস্ত্র দেশের পূর্ব উপকূলে উতক্ষেপণের জন্য প্রস্তুত রেখেছে উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহনী।
যদিও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এই খবর সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করেনি। মুসাদান ক্ষেপণাস্ত্র্রের পাল্লা প্রায় চার হাজার কিলোমিটার। দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান তো বটেই, এমনকি প্রশান্ত মহাসাগরের গুয়াম দ্বীপে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতেও আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র। গুয়ামের সামরিক ঘাঁটি রক্ষা করতে পাল্টা ব্যবস্থা নিচ্ছে আমেরিকা। দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ সামরিক মহড়া এবং আমেরিকার ফ্লোরিডা থেকে বি ফিফটি টু এবং বি টু বোমারু বিমানের সরাসরি কোরীয় উপদ্বীপে উড়ে আসাকে ঘিরে এই সংঘাতের সূত্রপাত। কোরীয় উপদ্বীপে সংঘাতের আবহ ঘিরে উদ্বেগে গোটা বিশ্বের কূটনৈতিক মহল। উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য ইতিমধ্যেই উত্তর কোরিয়ার ভূমিকার সমালোচনা করেছেন রাষ্ট্রসংঘের জেনারেল সেক্রেটারি বান কি মুন। তবে পিয়ং ইয়ং এই সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টাই করবে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।