পায়ে জুতো পরে মালিকের সঙ্গে ঘুরতে বেরোয় এই কচ্ছপ!
এর সঙ্গে পাঙ্গা নেয়, কার হিম্মত! খরগোশের হিস্ট্রি ভুললে চলে! গুটিসুটি স্পিডে চলেও, ফিনিশিং লাইনে কিন্তু আগেই পৌছেছিল কচ্ছপ। বেচারা খরগোশের কম বেইজ্জতি হয়নি। আজও মা-ঠাকুমাদের গল্পে, খরগোশ হেরো-পার্টি। হিরো কচ্ছপ। চিনের সাংহাইতে আমরা পেলাম এমনই এক কচ্ছপকে। এর গল্পও কম মজাদার নয়।
ওয়েব ডেস্ক: এর সঙ্গে পাঙ্গা নেয়, কার হিম্মত! খরগোশের হিস্ট্রি ভুললে চলে! গুটিসুটি স্পিডে চলেও, ফিনিশিং লাইনে কিন্তু আগেই পৌছেছিল কচ্ছপ। বেচারা খরগোশের কম বেইজ্জতি হয়নি। আজও মা-ঠাকুমাদের গল্পে, খরগোশ হেরো-পার্টি। হিরো কচ্ছপ। চিনের সাংহাইতে আমরা পেলাম এমনই এক কচ্ছপকে। এর গল্পও কম মজাদার নয়।
আরও পড়ুন ভালো করে ঘুমোনোর জন্য অতিরিক্ত বেতন দিচ্ছে কোম্পানি!
ছোট্ট পা'ই বটে। স্পিডও নাম কা ওয়াস্তে। টুক টুক করে চলা। প্লাস পয়েন্ট বলতে, কোনও ক্লান্তি নেই। যেন বিরামহীন চলে যেতে পারে। এই করেই তো খরগোশকেও টেক্কা দিয়ে, রেস জিতে রেকর্ড গড়ে ফেলেছিল কচ্ছপ-বাবাজি। সে গল্প আজও লোকের মুখে মুখে। রীতিমতো শিক্ষা দেওয়া হয় এদেরই দেখিয়ে। ধৈর্যের শিক্ষা।
এও সেই দলে। মালিকের সঙ্গে ঘুরতে বেড়িয়ে রীতিমতো খোশ মেজাজে। পায়ে আবার জুতোও পরানো। রাজকীয় ব্যাপার বটে! রাজার হালেই তো, প্রথমে মালিকের কোলে চড়ে বেরনো। এরপর রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হলে, সঙ্গে সঙ্গে হাঁটা। এই ওয়াক চলে নিয়ম করে। হেঁটে হেঁটে মিস্টার ইয়াং যদিও বা হাঁপিয়ে যান, ১৫ কেজির প্রাণীটির কিন্তু উত্সাহের শেষ নেই। তরতরিয়ে বলা যায় না, তবে গুটিসুটি মেরে ঠিক চলতেই থাকে।
আরও পড়ুন চিনা রকেট মহাকাশ থেকে ফিরে এল পৃথিবীতে
বয়স এখন ৭। ইয়াং যখন একে বাড়ি আনেন, তখন ছিল কুট্টি সাইজের। এখন ইয়া চেহারা। যত্ন-আত্যির কোনও অভাব নেই। পোষা এই আদুরে কচ্ছপটিকে দেখতে ভিড় করেন পাড়া-প্রতিবেশীরাও। একটু নাকি শর্ট টেম্পার্ডও! তবে কাউকে কামড়ে দিতে কেউ কোনওদিন দেখেনি। মজায়-মস্তিতে থাকে নিজের মেজাজেই।