নদীয়ার ক্রমশ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অজানা জ্বর
এনসেফ্যালাইটিসের আতঙ্ক ছিলই । তারমধ্যেই অজানা জ্বর থাবা বসিয়েছে নদিয়ার শান্তিপুরে। ইতিমধ্যেই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক স্কুল ছাত্রীর। বাড়ি বাড়ি ঘুরে আক্রান্তদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ শুরু করেছে পুরসভার মেডিক্যাল টিম।
নদীয়া: এনসেফ্যালাইটিসের আতঙ্ক ছিলই । তারমধ্যেই অজানা জ্বর থাবা বসিয়েছে নদিয়ার শান্তিপুরে। ইতিমধ্যেই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক স্কুল ছাত্রীর। বাড়ি বাড়ি ঘুরে আক্রান্তদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ শুরু করেছে পুরসভার মেডিক্যাল টিম।
উত্তর বঙ্গ জুড়ে ভয়াবহ আকার নিয়েছে এনসেফ্যালাইটিস। দক্ষিণ বঙ্গেও বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে এই রোগে। এর মধ্যেই অজানা জ্বর থাবা বসিয়েছে নদিয়ার শান্তিপুরে। ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন বারো জন। অজানা জ্বরে মৃত্যু হয়েছে চায়না খাতুন নামে এক স্কুল ছাত্রীর।
শান্তিপুরের বেড়পাড়া এলাকায় বহু মানুষেরই দিন গুজরান হয় শূয়োর চাষ করে। শূয়োর থেকেই জ্বরে ভাইরাস ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জ্বর যাতে আরও ছড়িয়ে না পড়ে সে ব্যবস্থা নিচ্ছে পুরসভা। এলাকায় ছড়ান হচ্ছে ব্লিচিং পাউডার। বাড়িবাড়ি গিয়ে জ্বরে আক্রান্তদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করছেন পুর প্রতিনিধিরা।
অন্যদিকে চিকিত্সকের বিরুদ্ধে রক্তপরীক্ষা না করেই এক কিশোরকে এনসেফ্যাইটিস আক্রান্ত হিসেবে চিহ্নিত করার অভিযোগ উঠেছে রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে। চাকদুয়ারের বাসিন্দা ষোলো বছরের প্রীতম বর্মন জ্বরে ভোগায় তাকে মঙ্গলবার সকালে নিয়ে আসা হয় রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে। ওই হাসপাতালে এনসেফ্যালাইটিস সংক্রমণ চিহ্নিত করার জন্য রক্তপরীক্ষার প্রয়োজনীয় কাঠামো নেই, মেনে নিয়েছেন সহকারী সুপার।