লাভপুর ধর্ষণ কাণ্ডে ধৃতদের ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ
লাভপুরকাণ্ডে চাপের মুখে শেষপর্যন্ত ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিল পুলিস। অথচ গতকাল ধৃতদের পুলিসি হেফাজতে নেওয়ার কোনও আবেদন জানানো হয়নি। পুলিসের এই ভূমিকায় নিন্দার ঝড় ওঠে বিভিন্ন মহলে। আজ আদালতে নতুন করে পুলিসি হেফাজতের আবেদন জানানো হয়। অভিযুক্ত ১৩ জনকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
লাভপুরকাণ্ডে চাপের মুখে শেষপর্যন্ত ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিল পুলিস। অথচ গতকাল ধৃতদের পুলিসি হেফাজতে নেওয়ার কোনও আবেদন জানানো হয়নি। পুলিসের এই ভূমিকায় নিন্দার ঝড় ওঠে বিভিন্ন মহলে। আজ আদালতে নতুন করে পুলিসি হেফাজতের আবেদন জানানো হয়। অভিযুক্ত ১৩ জনকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
লাভপুরে তরুণীর ওপর বর্বরোচিত নির্যাতন। খবরটা শোনার পরই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার কথা বলেছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু, পুলিস কী করল? বৃহস্পতিবার ধৃত তেরোজনকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদনই জানালো না। কেন? পুলিস প্রশাসনের সাফাই ছিল এফআইআরে যাদের নাম ছিল, তাদের সকলকেই তো গ্রেফতার করা হয়ে গিয়েছে। আর এই চূড়ান্ত প্রশাসনিক উদাসীনতার কারণে এতবড় একটা ঘটনায় অভিযুক্তদের বৃহস্পতিবার জেল হেফাজত হয়ে যায়। সমালোচনার ঝড় ওঠে সব মহলেই।
পুলিসের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট মুখ্যমন্ত্রী পুলিস সুপারকে সরিয়ে দেন।(চাপে পড়ে বৃহস্পতিবার রাতেই আইজি পশ্চিমাঞ্চল জানিয়ে দেন, নিজেদের হেফাজতে নিতে আবেদন জানাবেন তারা।) শুক্রবার সকালেই বোলপুর আদালতে আবেদন জানায় পুলিস।মঞ্জুরও হয়ে যায় ধৃতদের পুলিস হেফাজতের আবেদন।