চলছে মাধ্যমিক, তার মাঝেই বীরভূমের কুসুম্বা গ্রামে সরকারি উদ্যোগে তারস্বরে মাইক বাজিয়ে চলছে গ্রামীণ মেলা
মাধ্যমিক পরীক্ষা চালাকালীনই সরকারি উদ্যোগে গ্রামীণ মেলা।দিনভর দিব্যি বাজছে মাইক। গভীর রাত পর্যন্ত চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এঘটনা বীরভূমের রামপুরহাটের এক নম্বর ব্লকের কুসুম্বা গ্রামের। নিয়ম ভাঙা হচ্ছে জেনেও অসহায় প্রশাসন। অন্যদিকে পরীক্ষা চলাকালীন তারস্বরে মাইক বাজিয়ে আইএনটিটিইউসির সভা করলেন আসানসোল পুর নিগমের চেয়ারম্যান।
মাধ্যমিক পরীক্ষা চালাকালীনই সরকারি উদ্যোগে গ্রামীণ মেলা।দিনভর দিব্যি বাজছে মাইক। গভীর রাত পর্যন্ত চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এঘটনা বীরভূমের রামপুরহাটের এক নম্বর ব্লকের কুসুম্বা গ্রামের। নিয়ম ভাঙা হচ্ছে জেনেও অসহায় প্রশাসন। অন্যদিকে পরীক্ষা চলাকালীন তারস্বরে মাইক বাজিয়ে আইএনটিটিইউসির সভা করলেন আসানসোল পুর নিগমের চেয়ারম্যান।
মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়ে গেছে। তার মধ্যেই সরকারি উদ্যোগে গ্রামীণ মেলা উপলক্ষ্যে কুসুম্বা গ্রামে প্রায় সারাক্ষণই গ্রামীণ মেলা উপলক্ষ্যে প্রায় সারাক্ষণ তারস্বরে বাজছে মাইক। গভীর রাত পর্যন্ত মেলার মঞ্চে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। পাশেই কুসুম্বা হাইস্কুল। ওই স্কুলের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী চৌষট্টি জন। বেশিরভাগই কুসুম্বা গ্রামের। সরকারি উদ্যোগে মেলা। তাহলে কীভাবে ভাঙা হচ্ছে মাইকবিধি? ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা।
এঘটনায় রীতিমতো অসহায় স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
আদালতের নির্দেশ অমান্য হচ্ছে। জেনেও ব্যবস্থা নিতে অপারগ স্থানীয় প্রশাসন।
প্রায় একই ধরনের ঘটনা রানিগঞ্জের জে কে নগর এলাকায়। তারস্বরে মাইক বাজিয়ে হল আইএনটিটিইউসির সভা। মুখ্য বক্তা ছিলেন আসানসোল পুর নিগমের চেয়ারম্যান জিতেন্দ্র তেওয়ারি। মাধ্যমিক পরীক্ষা চলাকালীন এভাবে মাইক বাজায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে চেয়ারম্যানের দাবি, আওয়াজ কম ছিল। পরীক্ষার্থীদের অসুবিধে হওয়ার কথা নয়।
দুটি ঘটনাতেই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সম্পর্কে প্রশাসনিক কর্তাদের এমন চরম অবহেলার মনোভাব স্তম্ভিত করেছে স্থানীয় বাসিন্দা এবং অভিভাবকদের।