অধ্যাপকদের খেয়োখেয়িতে শেষপর্যন্ত পুলিস ডাকতে হল উপাচার্যকে
অধ্যাপকদের খেয়োখেয়িতে শেষপর্যন্ত পুলিস ডাকতে হল উপাচার্যকে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতেই সিধো কানহো বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিস এসেছে, মানছেন উপাচার্য। অথচ পরিস্থিতি সামলাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ব্যর্থ সেটা মানতে চাইছেন না। ফলে অধ্যাপকদের দুই গোষ্ঠীর কোন্দলের প্রসঙ্গও এড়িয়ে গেছেন তিনি। কিন্তু কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিস এল? ঘটনার সূত্রপাত বুধবার। সিধো কানহো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবেকানন্দনগর ক্যাম্পাসে অধ্যাপকদের নিয়ে মিটিং করছিলেন, তৃণমূলপন্থী অধ্যাপক গৌতম মুখোপাধ্যায়। সেইসময় বহিরাগতরা ঢুকে মিটিং ভণ্ডুল করে দেয়। চলে অশ্রাব্য গালিগালাজ। ছজনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন গৌতম মুখোপাধ্যায়। ঘটনার নিন্দায় বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখায় গৌতম মুখোপাধ্যায়ের অনুগামীরা। উপাচার্যকে ডেপুটেশনও দেন তাঁরা।
ওয়েব ডেস্ক: অধ্যাপকদের খেয়োখেয়িতে শেষপর্যন্ত পুলিস ডাকতে হল উপাচার্যকে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতেই সিধো কানহো বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিস এসেছে, মানছেন উপাচার্য। অথচ পরিস্থিতি সামলাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ব্যর্থ সেটা মানতে চাইছেন না। ফলে অধ্যাপকদের দুই গোষ্ঠীর কোন্দলের প্রসঙ্গও এড়িয়ে গেছেন তিনি। কিন্তু কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিস এল? ঘটনার সূত্রপাত বুধবার। সিধো কানহো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবেকানন্দনগর ক্যাম্পাসে অধ্যাপকদের নিয়ে মিটিং করছিলেন, তৃণমূলপন্থী অধ্যাপক গৌতম মুখোপাধ্যায়। সেইসময় বহিরাগতরা ঢুকে মিটিং ভণ্ডুল করে দেয়। চলে অশ্রাব্য গালিগালাজ। ছজনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন গৌতম মুখোপাধ্যায়। ঘটনার নিন্দায় বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখায় গৌতম মুখোপাধ্যায়ের অনুগামীরা। উপাচার্যকে ডেপুটেশনও দেন তাঁরা।
উত্তাপের আঁচ গড়ায় শুক্রবারেও। বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডগোলে মাথা গলায় তৃণমূলের লোকজন। ওয়েবকুপার বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির সভাপতির ঘনিষ্ঠরা, উপাচার্যরা কী বলবেন তাও শিখিয়ে দেন। যদিও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ মানতে নারাজ সাধনা খাওয়াস পন্থীরা। এরপরই উপাচার্য পুলিস ডাকেন। যদিও পুলিস মোতায়েনকে খুব বড় বিষয় হিসেবে দেখছেন না উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ সেটা মানতে চাইছেন না তিনি। অথচ বলছেন, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা করতেই পুলিস এসেছে।