Singur Local: একদিনেই ফুঁস! দিব্যি চলল ট্রেন, বেপাত্তা আন্দোলন লোকালের বিক্ষোভকারীরা Singur Local: একদিনেই ফুঁস! দিব্যি চলল ট্রেন, বেপাত্তা আন্দোলন লোকালের বিক্ষোভকারীরা

Singur Agitation: বিক্ষোভকারীদের মোকাবিলায় বিশাল পুলিস বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। আরপিএফ, জিআরপি ছিল রাজ্য পুলিসও। কিন্তু বিক্ষোভকারীদের দেখা নেই। সিঙ্গুরের যাত্রী যারা সকালের ট্রেনে যাত্রা করেন তারা চাইছেন সিঙ্গুর থেকেই ট্রেন ছাড়ুক।

WATCH | Rukmini Maitra: মিলছিল না প্রযোজক, পিছু হটেন পরিচালকও, সিনেমার জন্য 'বিনোদিনী'র মতোই লড়েন রুক্মিনী! WATCH | Rukmini Maitra: মিলছিল না প্রযোজক, পিছু হটেন পরিচালকও, সিনেমার জন্য 'বিনোদিনী'র মতোই লড়েন রুক্মিনী!

WATCH | Rukmini Maitra: 'স্টার থিয়েটার'-এর 'বিনোদিনী থিয়েটার' হয়ে যাওয়ার ঘটনা ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে তা বলাই বাহুল্য। আর তার সঙ্গে জড়িয়ে গেল রুক্মিণী মৈত্র এবং রামকমল মুখোপাধ্যায় সর্বোপরি, 'বিনোদিনী: একটি নটীর উপাখ্যান' ছবির নাম।

Bakery owner Dies: বেকারির মালিকানা চায় স্ত্রী! তুমুল অশান্তি অডিও ক্লিপ ভাইরাল, আত্মঘাতী ক্যাফে মালিক... Bakery owner Dies: বেকারির মালিকানা চায় স্ত্রী! তুমুল অশান্তি অডিও ক্লিপ ভাইরাল, আত্মঘাতী ক্যাফে মালিক...

পুনীতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, পুনীতের সঙ্গে তাঁর স্ত্রীর সম্পর্ক একেবারে তলানিতে এসে পৌঁছেছিল। তাঁদের মধ্যে ডিভোর্সের মামলা চলছিল। ঘটনা হল, পুনীত ও তাঁর স্ত্রী মণিকা জগদীশ পাহওয়ার যৌথ মালিকানার অধীনেই রয়েছে দিল্লির সংশ্লিষ্ট ক্যাফেটি।

Tarapith Mandir: পয়লা জানুয়ারির ভোরে তারাপীঠ মন্দিরে ৪০ হাজার ভক্ত! নতুন নিয়ম চালু হওয়ায় কি সুবিধা হল? Tarapith Mandir: পয়লা জানুয়ারির ভোরে তারাপীঠ মন্দিরে ৪০ হাজার ভক্ত! নতুন নিয়ম চালু হওয়ায় কি সুবিধা হল?

New Year 2025 at Tarapith Mandir: ইংরেজি নববর্ষের প্রথম দিনে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার ভক্তের সমাগম ঘটল তারাপীঠ মন্দির-চত্বরে। সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে মন্দির চত্বর। ভোরবেলায় মাকে স্নান করিয়ে তাঁকে পরানো হয় রাজরাজেশ্বরী বেশ। তারপর হয় মঙ্গল আরতি। মঙ্গল আরতির পর শুরু মায়ের পুজো।

East Bengal| Alok Saha: নতুন বছরের প্রথম দিনেই বিষাদ! প্রয়াত প্রাক্তন ইস্টবেঙ্গল অধিনায়ক... East Bengal| Alok Saha: নতুন বছরের প্রথম দিনেই বিষাদ! প্রয়াত প্রাক্তন ইস্টবেঙ্গল অধিনায়ক...

East Bengal| Alok Saha:  ১৯৮৩ সাল থেকে ১৯৮৮। টানা পাঁচ বছর ইস্টবেঙ্গলে খেলেছেন অলোক। ১৯৮৭-তে অধিনায়ক ছিলেন। চাকরি করতেন  CESC-তে। পরিবার সূত্রে খবর, চাকরি থেকে অবসরে পর থেকেই নার্ভের সমস্যায় ভুগছিলেন লাল-হলুদের প্রাক্তন অধিনায়ক। এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন যে, গত তিন বিছানায় শয্যাশায়ী ছিলেন তিনি।