ঋষিকে বাঁচানো গেলেও, জলে ডুবে গেল বকুল! তারপর?
পাড়ে এক ভদ্রলোক ঋষিকে জল থেকে সিঁড়িতে তুলে নেন, কিন্তু ভীতুরামকে সিঁড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েই বকুল ডুবে যেতে থাকে। এই পরিস্থিতিতে ঋষি ছটফট করতে থাকে ও বকুলকে বাঁচানোর জন্য কাকুতি করতে থাকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বকুল ও ঋষি পুজোর জন্য গঙ্গা মাটি আনতে যায়। সেখানে ঋষি পা হড়কে জলে পড়ে যায়। ঋষিকে ডুবে যেতে দেখে বকুল সাঁতার না জানা সত্ত্বেও জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এদিকে ঋষির বাড়িতে পুজোর জন্য পায়েস বানানোর সময় ঋষির মায়ের হাত থেকে দুধের পাত্র পড়ে যায়। পরিস্থিতি সামলানোর জন্য ঋষির কাকিমা জায়গাটা তড়িঘড়ি পরিষ্কার করতে থাকে। এদিকে, বকুলের বাড়িতে টুম্পা ও বকুলের ঠাকুমা বকুলকে নিয়ে আলোচনা করেন, কিভাবে বকুল সবকিছু সুন্দরভাবে সামলে নেয়। ওদিকে, গঙ্গায় ঝাঁপ দেওয়ার পর বকুল অনেক কষ্টে ঋষিকে উদ্ধার করে সিঁড়ির কাছে নিয়ে আসতে পারে। পাড়ে এক ভদ্রলোক ঋষিকে জল থেকে সিঁড়িতে তুলে নেন, কিন্তু ভীতুরামকে সিঁড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েই বকুল ডুবে যেতে থাকে। এই পরিস্থিতিতে ঋষি ছটফট করতে থাকে ও বকুলকে বাঁচানোর জন্য কাকুতি করতে থাকে। কিন্তু কেউ সাহায্য করতে পারে না। এরপর বকুলকে উদ্ধারের জন্য হঠাত্ কিছু নৌযাত্রী গঙ্গায় ঝাপিঁয়ে পড়েন। কিন্তু কিছুতেই তল পায় না। অন্যদিকে ঋষির মা ভীষণ চিন্তিত হয়ে পড়েন ঋষি, বকুলকে ফোনে না পেয়ে। বাড়ির সকলেই ব্যাস্ত হয়ে ওঠে। অবশেষে নৌকোর লোকজন বকুলকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। পাড়ে এসে বকুল কিছুতেই চোখ খোলে না যা দেখে ঋষি নিজেকে দোষারোপ করতে থাকে। এখানে ক্লিক করে দেখুন- বকুল কথা
এর আগে কী হয়েছিল, জেনে নিন- বকুল কথা : ঋষির জলে ফাঁড়া, গঙ্গার ঘাটে হড়কে গেল পা!