আপনি মোটা হলে, আপনার অজান্তে এই সর্বনাশা ঘটনাও ঘটছে!
যে মধ্যবয়সী মানুষের ওজন বেশি এবং মোটা হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের মস্তিষ্ক বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুততর হয়। এক গবেষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে। হোয়াইট ম্যাটারের মাত্রা এবং সংযোগকারী বিভিন্ন টিস্যু মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। পাতলা রোগা শরীরে মধ্যবয়সীদের তুলনায় মোটা মানুষের মস্তিষ্কের এই সংযোগ ব্যবস্থা মোটেও সুবিধাজনক নয়। নিউরোলজি অব এজিং জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, মোটা এমন ৪০ বছর বয়সী মানুষরা অন্যদের চেয়ে প্রায় ১ যুগ বেশি বুড়িয়ে যান!
ওয়েব ডেস্ক: যে মধ্যবয়সী মানুষের ওজন বেশি এবং মোটা হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের মস্তিষ্ক বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুততর হয়। এক গবেষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে। হোয়াইট ম্যাটারের মাত্রা এবং সংযোগকারী বিভিন্ন টিস্যু মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। পাতলা রোগা শরীরে মধ্যবয়সীদের তুলনায় মোটা মানুষের মস্তিষ্কের এই সংযোগ ব্যবস্থা মোটেও সুবিধাজনক নয়। নিউরোলজি অব এজিং জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, মোটা এমন ৪০ বছর বয়সী মানুষরা অন্যদের চেয়ে প্রায় ১ যুগ বেশি বুড়িয়ে যান!
আরও পড়ুন এবারের অলিম্পিকে প্রথম সোনা জিতলেন কে?
ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজের ডিপার্টমেন্ট অব সাইকিয়াট্রি বিভাগের বিজ্ঞানী লিসা রোনান জানান, মস্তিষ্কের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে তাঁর আকারও কমে আসে। যাঁদের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তাঁদের মস্তিষ্কের হোয়াইট ম্যাটারের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমতে থাকে।তবে, বিজ্ঞানীরা এখনও দুটো বিষয় নিয়ে চিন্তায় আছেন। ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে মস্তিষ্কের পরিবর্তন ঘটে, নাকি হোয়াইট ম্যাটার কমে আসার কারণে ওজন বাড়ে, তা নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। এই গবেষণার কাজে বিজ্ঞানীরা ২০-৮৭ বছর বয়সী ৫০০ মানুষের তথ্য বিশ্লেষণ করেন। যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের মস্তিষ্কে হোয়াইট ম্যাটার অনেক কম থাকে। আর এই পরিস্থিতি মধ্যবয়সীদের মধ্যে খুব বেশি দেখা যায়। এই কারণে এই বয়সী মোটা ও রোগা মানুষের আইকিউ মাত্রাতেও পার্থক্য দেখা দেয়।
আরও পড়ুন জিমন্যাস্টের পায়ের হাড় ভাঙার শব্দ শোনা গেল স্টেডিয়াম জুড়ে!