RG Kar Incident| Abishek Banerjee:'১০ দিনে দেশে ৯০০ ধর্ষণের ঘটনা', কড়া আইনের পক্ষে সওয়াল অভিষেকের!
'প্রতিদিন ৯০টি, প্রতি ঘণ্টায় চারটি, ১৫মিনিটে একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে থাকে। ধর্ষণ বিরোধী কঠোর আইন বলবৎ করা কতটা জরুরি তা স্পষ্ট। ৫০ দিনের মধ্যে গোটা বিচারপ্রক্রিয়ার নিষ্পত্তি এবং দোষীরা শাস্তি পাবে, এমন আইন আনা হোক। কেন্দ্রের কাছে ধর্ষণ বিরোধী কঠোর আইন চালু করার জন্য রাজ্য সরকারকেই ক্রমাগত চাপ দিতে হবে'।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্য়ুরো: 'দীর্ঘ মেয়াদি সমাধান নিয়ে এখন সেভাবে কোনও আলোচনা হল না'। আরজি করকাণ্ডে ফের মুখ খুললেন অভিষেক বন্দ্য়োাপাধ্য়ায়। তাঁর মতে, '৫০ দিনের মধ্যে গোটা বিচারপ্রক্রিয়ার নিষ্পত্তি এবং দোষীরা শাস্তি পাবে, এমন আইন আনা হোক। কেন্দ্রের কাছে ধর্ষণ বিরোধী কঠোর আইন চালু করার জন্য রাজ্য সরকারকেই ক্রমাগত চাপ দিতে হবে'।
আরজি কর কাণ্ডে উত্তাল গোটা রাজ্য। প্রতিবাদ-বিক্ষোভ অব্যাহত। ন্যায় বিচারের দাবিতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ যখন রাস্তায় নেমেছেন, তখন মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে বিরোধীরা। আজ, বৃহস্পতিবার এক্স হ্য়ান্ডেলে অভিষেক লেখেন, 'গত দশদিনে গোটা দেশ যখন আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবং বিচারের দাবিতে আন্দোলন করছেন সকলে, সেই সময়ের মধ্যে ৯০০টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। দুঃখের বিষয় ধর্ষণের বিরুদ্ধে কোনও দীর্ঘমেয়াদি সমাধান আলোচিত হল না'।
অভিষেকের দাবি, 'প্রতিদিন ৯০টি, প্রতি ঘণ্টায় চারটি, ১৫মিনিটে একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে থাকে। ধর্ষণ বিরোধী কঠোর আইন বলবৎ করা কতটা জরুরি তা স্পষ্ট। ৫০ দিনের মধ্যে গোটা বিচারপ্রক্রিয়ার নিষ্পত্তি এবং দোষীরা শাস্তি পাবে, এমন আইন আনা হোক। কেন্দ্রের কাছে ধর্ষণ বিরোধী কঠোর আইন চালু করার জন্য রাজ্য সরকারকেই ক্রমাগত চাপ দিতে হবে।'
Over the past 10 days, while the nation has been protesting against the #RGKarMedicalcollege incident and demanding justice, 900 RAPES have occurred across different parts of India - DURING THE VERY TIME WHEN PEOPLE WERE ON THE STREETS PROTESTING AGAINST THIS HORRIBLE CRIME.…
— Abhishek Banerjee (@abhishekaitc) August 22, 2024
এর আগেও, আরজি কর কাণ্ডে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল সাংসদ। বলেছিলেন, যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত মর্মান্তিক ও নারকীয়। । কিন্তু আমাদের দেশের আইন এমন যে আমরা চাইলেও অনেককিছু করতে পারি না। আমাদের হাত বাঁধা। এরকম ঘটনা যারা ঘটনায় তাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। বিচার হবে, রায় হবে। তারপর তাদের ফাঁসি কিংবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হবে । কিন্তু যে ঘটনা ঘটিয়েছে সে পুলিস, নাকি ইঞ্জিনিয়ার, খেলোয়াড়া নাকি রাঁধুনি, নাকি আর্কিটেক্ট তা দেখার প্রয়োজন নেই। একজন ধর্ষকের কোনও জাত হয় না। সে ধর্ষক। এরকম লোকের সমাজে থাকার কোনও অধিকার নেই। দ্রুত বিচার করে যাতে তার শাস্তি হয় তা আমরা সবাই চাইব'।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)