যাদবপুরে সমাবর্তন সার্টিফিকেটে 'বয়কট স্ট্যাম্প' প্রস্তাব, সিদ্ধান্ত নয়: রাজ্যপাল
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন ইস্যুতে সুর নরম করলেন রাজ্যপাল। বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছিলেন, যদি কেউ শংসাপত্র না নেয় তাহলে বয়কটের ছাপ দিয়ে তার বাড়িতে শংসাপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আজ উল্টো সুর শোনা গেল কেশরী নাথ ত্রিপাঠীর গলায়। রাজ্যপাল জানান, তাঁর সেদিনের বক্তব্য নিছকই একটি প্রস্তাব ছিল। যা নিয়ে সব পক্ষের মধ্যে আলোচনার অবকাশ রয়েছে।
কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন ইস্যুতে সুর নরম করলেন রাজ্যপাল। বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছিলেন, যদি কেউ শংসাপত্র না নেয় তাহলে বয়কটের ছাপ দিয়ে তার বাড়িতে শংসাপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আজ উল্টো সুর শোনা গেল কেশরী নাথ ত্রিপাঠীর গলায়। রাজ্যপাল জানান, তাঁর সেদিনের বক্তব্য নিছকই একটি প্রস্তাব ছিল। যা নিয়ে সব পক্ষের মধ্যে আলোচনার অবকাশ রয়েছে।
চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার সমাবর্তন অনুষ্ঠান বয়কট করলে ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রাজ্যপাল এক বিবৃতিতে জানান, যারা সমাবর্তনে থাকবেন না, ডাক মারফত সার্টিফিকেট পাঠানো হবে তাদের বাড়িতে। এরপরও ছাত্রছাত্রীরা যদি তা গ্রহণ না করে তাহলে সার্টিফিকেটে 'বয়কট স্ট্যাম্প' মারা থাকবে।
এর আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন জুটাকে সমাবর্তন বয়কটের সিদ্ধাম্ত নিয়ে পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি৷
আগামী, ২৪ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান৷ এই অনুষ্ঠানে অংশ না নিয়ে ২৩ ডিসেম্বর বিকেল থেকে সমাবর্তনের দিন বিকেল পর্যম্ত ক্যাম্পাসের ভেতর অবস্থান কর্মসূচি নিয়েছে জুটা৷
১৬ সেপ্টেম্বরের ঘটনার প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই পড়ুয়ারা জানিয়েছেন তাঁরা উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তীর হাত থেকে শংসাপত্র নেবেন না এবং সমাবর্তনে অংশ নেবেন না৷