বছরের শেষ দিনে চৈত্র সেলের শেষ প্রহরে গরমকে তুড়িতে উড়িয়ে মেতে উঠেছে কলকাতা
হাতিবাগান, গড়িয়াহাট, নিউ মার্কেট। শেষ বেলায় জমে উঠেছে চৈত্র সেলের বাজার। গরমে ঘেমে-নেয়ে, মানিব্যাগ হাল্কা করে, দুহাত ভর্তি প্যাকেট নিয়ে ঘরে ফেরার সেই চেনা ছবি বছরের শেষ দিনের প়ডন্ত বিকেলে কিংবা সন্ধেয়। CELL PHONE এখন SELL PHONE। তাতে অবশ্য এখনও পুরোপুরি ধাতস্থ হয়নি বাঙালি। চৈত্রের শেষদিনে তাই কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণে কেনাকাটার ভিড় মনে করিয়ে দেয়, আরও একটা নতুন বছর এল বাঙালির জীবনে।
হাতিবাগান, গড়িয়াহাট, নিউ মার্কেট। শেষ বেলায় জমে উঠেছে চৈত্র সেলের বাজার। গরমে ঘেমে-নেয়ে, মানিব্যাগ হাল্কা করে, দুহাত ভর্তি প্যাকেট নিয়ে ঘরে ফেরার সেই চেনা ছবি বছরের শেষ দিনের প়ডন্ত বিকেলে কিংবা সন্ধেয়। CELL PHONE এখন SELL PHONE। তাতে অবশ্য এখনও পুরোপুরি ধাতস্থ হয়নি বাঙালি। চৈত্রের শেষদিনে তাই কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণে কেনাকাটার ভিড় মনে করিয়ে দেয়, আরও একটা নতুন বছর এল বাঙালির জীবনে।
চৈত্রের ভরদুপুরে ঠা ঠা রোদে পুড়েও বাজারমুখী বাঙালি। কারণ চৈত্র সেলের আকর্ষণীয় অফারের সময় যে হাতে গোনা। তার মধ্যেই সেরে ফেলতে হবে দরকারি, অদরকারি সবকিছুর শপিং।
ভ্যাপসা গরম। ভিড়। গরমে গলদঘর্ম অবস্থা। তবু উত্সাহের অভাব নেই। হেঁটে হেঁটে নানা দোকান ঘুরে চলছে দর কষাকষি। এনার্জি একটু কম পড়লেই ঠাণ্ডা পানীয়ে গলা ভেজানো। নয়ত এনার্জি ফুড ফুচকা তো আছেই। তারপর দ্বিগুন উত্সাহে দরদাম। ক্রেতা এবং বিক্রেতা, উভয়ের হাসিমুখের কোনও অভাব নেই।