মাদার টেরেজাকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র সমালোচনার মুখে সঙ্ঘ প্রধান
গরীবদের সেবা করার পিছনে মাদার টেরেজার মূল উদ্দেশ্যই ছিল ক্রিশ্চান ধর্মে ধর্মান্তরণ। সোমবার এমনটাই দাবি করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক প্রধান মোহন ভগবত। আর সরসঙ্ঘচালকের এই মন্তব্যের জেরে প্রত্যাশামতই বিতর্ক শুরু হয়ে গেল। যে বিতর্কের রেশ পার্লামেন্ট ছেড়ে ছড়িয়ে পড়ল সোশ্যাল মিডিয়ার অন্তর্জালের দুনিয়াতেও। ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে সঙ্ঘ প্রধানকে। আজ সংসদে এই দাবি তোলেন বিরোধীরা। অন্যদিকে, টুইটারে সমালোচনাটা শুরুটা করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ট্যুইট করে তিনি বলেন ''আমি কলকাতায় নির্মল হৃদয়ে মাদার টেরেজার সঙ্গে কিছুদিন কাজ করেছি। ওনাকে ছেড়ে দিন।'' তারপরেই #RSSQuestionsTeresa এখন টুইটারে মোস্ট ট্রেন্ডিং। এই হ্যাশট্যাগের আশ্রয়ে এখন টুইটারিয়ানদের ক্ষোভের মুখে মোহন ভগবত। ফেসবুকেও এখন সমালোচনায় ছিন্নভিন্ন হচ্ছেন ভারতীয় গেরুয়া শিবিরের অঘোষিত মাথা মোহন ভগবত।
ওয়েব ডেস্ক: গরীবদের সেবা করার পিছনে মাদার টেরেজার মূল উদ্দেশ্যই ছিল ক্রিশ্চান ধর্মে ধর্মান্তরণ। সোমবার এমনটাই দাবি করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক প্রধান মোহন ভগবত। আর সরসঙ্ঘচালকের এই মন্তব্যের জেরে প্রত্যাশামতই বিতর্ক শুরু হয়ে গেল। যে বিতর্কের রেশ পার্লামেন্ট ছেড়ে ছড়িয়ে পড়ল সোশ্যাল মিডিয়ার অন্তর্জালের দুনিয়াতেও। ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে সঙ্ঘ প্রধানকে। আজ সংসদে এই দাবি তোলেন বিরোধীরা। অন্যদিকে, টুইটারে সমালোচনাটা শুরুটা করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ট্যুইট করে তিনি বলেন ''আমি কলকাতায় নির্মল হৃদয়ে মাদার টেরেজার সঙ্গে কিছুদিন কাজ করেছি। ওনাকে ছেড়ে দিন।'' তারপরেই #RSSQuestionsTeresa এখন টুইটারে মোস্ট ট্রেন্ডিং। এই হ্যাশট্যাগের আশ্রয়ে এখন টুইটারিয়ানদের ক্ষোভের মুখে মোহন ভগবত। ফেসবুকেও এখন সমালোচনায় ছিন্নভিন্ন হচ্ছেন ভারতীয় গেরুয়া শিবিরের অঘোষিত মাথা মোহন ভগবত।
রাজস্থানের ভরতপুর অঞ্চলে 'আপনা ঘর' এনজিও-র একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে সরসঙ্ঘচালক বলেন ''মাদার টেরেজা হয়ত কিছু ভাল কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর কাজের লক্ষ্য ছিল একটাই। ক্রিশ্চান ধর্মে ধর্মান্তরণ।''
তবে তিনি জানিয়েছেন তাঁর ধর্মান্তরণ নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। তাঁর মতে সেবার দোহাই দিয়ে ধর্মান্তরণ সমস্যাজনক।
'আপনা ঘর' এনজিওটি-র ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি।
সোমবার সঙ্ঘপ্রধান ভরতপুর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে বাঝেরা গ্রামে এই এনজিও-টির অসহায় নারী ও শিশুদের জন্য 'মহিলা সদন' ও 'শিশু বাল ঘর'-এর উদ্বোধন করেন মোহন ভগবত।