নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবির নীচে মৃত্যুদিন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ১৮ অগাস্ট ১৯৪৫ তারিখটি।
নিজস্ব প্রতিবেদন : নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবির নীচে লেখা মৃত্যু তারিখ! সেই ছবি টাঙালো এগরা পৌরসভা। এই ছবি সামনে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই ঘটনায় বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন এলাকাবাসী সহ এগরার আজাদ হিন্দ পরিষদের সদস্যরা।
আরও পড়ুন, নিউটাউন শুটআউট: জমি বিক্রির মুনাফা নিয়ে অশান্তিতেই খুন, গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত
এগরা পৌরসভার উদ্যোগে ও সাংসদ সন্ধ্যা রায়ের অর্থানুকূল্যে শহরে বেশ কয়েকটি যাত্রী প্রতীক্ষালয় তৈরি করা হয়েছে। যাত্রী প্রতীক্ষালয়গুলিতে স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মনিষীদের ছবি টাঙানো হয়। এগরা পৌরসভার তরফ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয় মনিষীদের ছবিতে। যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে মনিষীদের ছবি টাঙানো, এই পর্যন্ত বিষয়টা ঠিক-ই ছিল। কিন্তু, দেখা যায় ছবিগুলির নীচে মনিষীদের জন্ম ও মৃত্যু তারিখ লেখা রয়েছে। আর সেখানেই বিতর্ক দানা বাঁধে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবিটি ঘিরে।
আরও পড়ুন, ভিডিও গেম খেলছিল কিশোর, রান্নার পরই গরম মাংস খেতে দেয় মা, পরিণতি... মর্মান্তিক
দেখা যায়, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবির নীচে মৃত্যুদিন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ১৮ অগাস্ট ১৯৪৫ তারিখটি। বিষয়টি চোখে পড়া মাত্রই হুলুস্থূল বেঁধে যায়। পৌরসভার দায়িত্বজ্ঞানহীনতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন সাধারণ মানুষ। এই ঘটনার পিছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে সরব হন এগরার আজাদ হিন্দ পরিষদের সদস্যরা।
আরও পড়ুন, ইসলামপুরের সরস্বতী বিদ্যামন্দিরের অনুমোদন বাতিল করল শিক্ষা দফতর
ঘটনার কথা এগরা পৌরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর বেরার কানে গিয়ে পৌঁছয়। এই ঘটনাটি খুব দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি। আশ্বাস দেন, এত বড় ভুল কী করে হল তা খতিয়ে দেখা হবে। যাঁকে এই কাজের টেন্ডার দেওয়া হয়েছিল, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান শঙ্কর বেরা। কিন্তু এলাকাবাসীর অভিযোগ, গতকাল রাতে এঘটনা সামনে এলেও, এখনও পর্যন্ত পৌরসভার তরফে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
আরও পড়ুন, নিজেকে অপ্রাসঙ্গিক মনে করছিলাম, তাই নাট্য অ্যাকাডেমি ছাড়ার সিদ্ধান্ত, জানালেন বিভাস চক্রবর্তী
প্রসঙ্গত, নেতাজির অন্তর্ধান রহস্যের আজও কোনও সমাধান হয়নি। গবেষকদের একাংশের দাবি, তাইপেই বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান নেতাজি। আবার নেতাজি গবেষকদের অন্য অংশের স্পষ্ট দাবি, কোনও বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়নি। বরং দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি একসময় দেশে ফিরেও এসেছিলেন। সব মিলিয়ে নেতাজির অন্তর্ধান আজও একটা ধাঁধার মতো।
IND
(113 ov) 471 (96 ov) 364
|
VS |
ENG
465(100.4 ov) 373/5(82 ov)
|
England beat India by 5 wickets | ||
Full Scorecard → |
VAN-W
(113 ov) 471 (96 ov) 364
|
VS |
SAM-W
465(100.4 ov) 373/5(82 ov)
|
Vanuatu Women beat Samoa Women by 9 runs | ||
Full Scorecard → |
SAM-W
(113 ov) 471 (96 ov) 364
|
VS |
PNG-W
465(100.4 ov) 373/5(82 ov)
|
Papua New Guinea Women beat Samoa Women by 4 wickets | ||
Full Scorecard → |