Bishnupur: হাতির হামলা! আহতদের নিয়ে সরকারি দুই দফতরের চুলোচুলি...
Bishnupur: হাতির হামলায় আহতদের নিয়ে সরকারি দুই দফতরের চুলোচুলি। বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসার গাফিলতি ও স্টাফদের খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ তুললেন ক্ষোদ সরকারি এক অফিসারের।
মৃত্যুঞ্জয় দাস: হাতির হামলা নিয়েই এবার বেধে গেল গোল। হামলায় আহতদের নিয়ে সরকারি দুই দফতরের চুলোচুলি। বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসার গাফিলতি ও স্টাফদের খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ তুললেন ক্ষোদ সরকারি এক অফিসারের। ওই অফিসার কে পাল্টা আক্রমণ হাসপাতাল সুপারের।
ঘটনার সূত্রপাত হয় বৃহস্পতিবার রাতে। বিষ্ণুপুরের বাগডোবায় হাতির হানায় আহত হয় তিন কৃষক। তাঁদের ভর্তি করা হয় বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। অভিযোগ বৃহস্পতিবার রাত এবং শুক্রবার সারাদিন সঠিকভাবে চিকিৎসা প্রদান করা হয়নি ওই গুরুতর আহত কৃষককে। আহত কৃষকদের পরিবারের লোকজন খবর দেয় বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগে।
আরও পড়ুন: Bengal Weather: শীতের বিদায় ঘণ্টা! আগামী সপ্তাহেই তাপমাত্রা পৌঁছবে ৩০-এ?
DFO সাহেবের নির্দেশে শুক্রবার রাতে আহতদের দেখতে হাসপাতালে যান বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বন বিভাগের ADFO বীরেন কুমার শর্মা। হাসপাতালের ওয়ার্ডে গিয়ে হাসপাতাল স্টাফদের কাছে ADFO সাহেব জানতে চান সারাদিন আহতদের কি চিকিৎসা হয়েছে, এমনকি তিনি কাগজপত্রও দেখতে চান হাসপাতালে স্টাফদের কাছে। ADFO সাহেবের অভিযোগ তখনই হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা স্টাফেরা তাঁর সঙ্গে অভদ্র আচরণ করে, এমনকি তাঁকে বাইরে বেরিয়ে যেতেও বলেন। তারপরেই হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে রীতিমত ক্ষোভ উগরে দেন ADFO সাহেব।
তিনি দাবি করেন আহত কৃষকদের সঠিকভাবে চিকিৎসা প্রদান করছে না হাসপাতাল। ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখন সঠিক চিকিৎসা হচ্ছে না। তিনি জানান হাসপাতাল যদি ঠিক ভাবে চিকিত্সা করতে না পারে, তবে তাঁরা ছেড়ে দিতে পারে আহতদের। সমগ্র বিষয়টি তিনি লিখিতভাবে জানাবেন হাসপাতাল সুপার কে।
এমনকি রোগীর আত্মীয়রা অভিযোগ করেন আহত কৃষকদের সময় মত খাবারও দেওয়া হচ্ছে না।
সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল সুপার শুভঙ্কর কয়াল। তাঁর দাবি ঠিকঠাক ভাবেই চিকিৎসা চলছে। ADFO উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'উনিতো চিকিৎসক নন তবে কি করে বুঝলেন যে চিকিৎসা ঠিকঠাক হচ্ছে না। ওনার কাজে যেমন আমরা মাথা গলাতে পারি না, আমাদের কাজেও ওনার মাথা গলানো উচিত হয়নি। উনি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেন আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন। উনি ভালো করেই জানেন কোন গভমেন্ট সেক্টরের কাগজ দেখানো যায় না ওনার অফিসের কাগজ যেমন আমি দেখতে পারি না।'
সব মিলিয়ে এর আগেও ভুরিভুরি অভিযোগ উঠেছে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এবার ভস্মে ঘি ঢাললেন এবার বনদপ্তরের ওই আধিকারিক।মৃত্যুঞ্জয় দাস: হাতির হামলা নিয়েই এবার বেধে গেল গোল। হামলায় আহতদের নিয়ে সরকারি দুই দফতরের চুলোচুলি। বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসার গাফিলতি ও স্টাফদের খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ তুললেন ক্ষোদ সরকারি এক অফিসারের। ওই অফিসার কে পাল্টা আক্রমণ হাসপাতাল সুপারের।
ঘটনার সূত্রপাত হয় বৃহস্পতিবার রাতে। বিষ্ণুপুরের বাগডোবায় হাতির হানায় আহত হয় তিন কৃষক। তাঁদের ভর্তি করা হয় বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। অভিযোগ বৃহস্পতিবার রাত এবং শুক্রবার সারাদিন সঠিকভাবে চিকিৎসা প্রদান করা হয়নি ওই গুরুতর আহত কৃষককে। আহত কৃষকদের পরিবারের লোকজন খবর দেয় বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগে।
আরও পড়ুন: Chandrakona: মাছ বিক্রেতার পথ আটকে শিক্ষিকার বাড়ি চেনান পরিবারের ১৪ জন সদস্য, তারপর...
DFO সাহেবের নির্দেশে শুক্রবার রাতে আহতদের দেখতে হাসপাতালে যান বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বন বিভাগের ADFO বীরেন কুমার শর্মা। হাসপাতালের ওয়ার্ডে গিয়ে হাসপাতাল স্টাফদের কাছে ADFO সাহেব জানতে চান সারাদিন আহতদের কি চিকিৎসা হয়েছে, এমনকি তিনি কাগজপত্রও দেখতে চান হাসপাতালে স্টাফদের কাছে। ADFO সাহেবের অভিযোগ তখনই হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা স্টাফেরা তাঁর সঙ্গে অভদ্র আচরণ করে, এমনকি তাঁকে বাইরে বেরিয়ে যেতেও বলেন। তারপরেই হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে রীতিমত ক্ষোভ উগরে দেন ADFO সাহেব।
তিনি দাবি করেন আহত কৃষকদের সঠিকভাবে চিকিৎসা প্রদান করছে না হাসপাতাল। ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখন সঠিক চিকিৎসা হচ্ছে না। তিনি জানান হাসপাতাল যদি ঠিক ভাবে চিকিত্সা করতে না পারে, তবে তাঁরা ছেড়ে দিতে পারে আহতদের। সমগ্র বিষয়টি তিনি লিখিতভাবে জানাবেন হাসপাতাল সুপার কে।
এমনকি রোগীর আত্মীয়রা অভিযোগ করেন আহত কৃষকদের সময় মত খাবারও দেওয়া হচ্ছে না।
সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল সুপার শুভঙ্কর কয়াল। তাঁর দাবি ঠিকঠাক ভাবেই চিকিৎসা চলছে। ADFO উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'উনিতো চিকিৎসক নন তবে কি করে বুঝলেন যে চিকিৎসা ঠিকঠাক হচ্ছে না। ওনার কাজে যেমন আমরা মাথা গলাতে পারি না, আমাদের কাজেও ওনার মাথা গলানো উচিত হয়নি। উনি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেন আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন। উনি ভালো করেই জানেন কোন গভমেন্ট সেক্টরের কাগজ দেখানো যায় না ওনার অফিসের কাগজ যেমন আমি দেখতে পারি না।'
সব মিলিয়ে এর আগেও ভুরিভুরি অভিযোগ উঠেছে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এবার ভস্মে ঘি ঢাললেন এবার বনদপ্তরের ওই আধিকারিক।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp)