মঙ্গলে মানুষ পাঠাবে নাসা

লক্ষ্য স্থির। মিশন চন্দ্রাভিযান সম্পূর্ণ হলেই মঙ্গলে মানুষ পাঠাবে 'ন্যাশনাল এরোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন'। এখনও পর্যন্ত যে গতিতে গবেষণা এগোচ্ছে, যেভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে আমেরিকার গবেষণা কেন্দ্র, তাতে ২০২৭ সালের মধ্যেই পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের চারপাশে 'ডিপ-স্পেস গেটওয়ে' তৈরি করতে নাবিকদল পাঠাবে নাসা। আর সেই মিশনে সাফল্য এলেই মঙ্গলযাত্রার দিকে পা বাড়াবে নাসা, মঙ্গলে অভিযান হতে পারে ২০৩০ সালেই।        

Updated By: May 11, 2017, 06:14 PM IST
মঙ্গলে মানুষ পাঠাবে নাসা
ছবি- ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল

ওয়েব ডেস্ক: লক্ষ্য স্থির। মিশন চন্দ্রাভিযান সম্পূর্ণ হলেই মঙ্গলে মানুষ পাঠাবে 'ন্যাশনাল এরোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন'। এখনও পর্যন্ত যে গতিতে গবেষণা এগোচ্ছে, যেভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে আমেরিকার গবেষণা কেন্দ্র, তাতে ২০২৭ সালের মধ্যেই পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের চারপাশে 'ডিপ-স্পেস গেটওয়ে' তৈরি করতে নাবিকদল পাঠাবে নাসা। আর সেই মিশনে সাফল্য এলেই মঙ্গলযাত্রার দিকে পা বাড়াবে নাসা, মঙ্গলে অভিযান হতে পারে ২০৩০ সালেই।        

আমেরিকান স্পেস এজেন্সি চাঁদের চারপাশে 'ডিপ-স্পেস গেটওয়ে' তৈরির কথা ভাবছে, যার মাধ্যমে পরবর্তীতে 'লাল গ্রহ' মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর মিশনে খুব সহজেই অগ্রসর হতে পারবে ন্যাশনাল এরোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন', এমনই দাবি নাসার গবেষকদের। আর এটা সম্ভব হলে ২০৩০ সাল গোটা বিশ্বের কাছেই স্মরণীয় হয়ে থাকবে, কারণ নাসার মঙ্গলযাত্রার মিশনে এটাই প্রথমবার হবে কোনও মানুষ মঙ্গলের মাটিতে পা রাখার গৌরবান্বিত ইতিহাস রচনা করবে। উল্লেখ্য, চাঁদে মানুষের পদার্পণ ঘটেছিল ১৯৬৯ সালের ২১ জুলাই। আমেরিকান নভোশ্চর নীল আর্মস্ট্রং হলেন প্রথম মানব যিনি চাঁদের মাটিতে পা রেখে স্মরণীয় ইতিহাস তৈরি করেছিলেন। সেই গৌরবান্বিত অধ্যায় রচনার পর কেটে গিয়েছে ৪৮ বছর। এবার অপেক্ষা মঙ্গলে মানুষের পা রাখার!    

.