মধুচাষীদের চোখে এখন শুধুই সর্ষে ফুল
শীতের মরসুমে মধুচাষীদের চোখে এখন শুধুই সর্ষে ফুল। তা বলে ভাববেন না, মারধর খেয়ে সর্ষে ফুল দেখছেন তাঁরা। এ ফুলে কোনও গণ্ডগোল নেই। বরং আছে লাভের হাতছানি।
ওয়েব ডেস্ক: শীতের মরসুমে মধুচাষীদের চোখে এখন শুধুই সর্ষে ফুল। তা বলে ভাববেন না, মারধর খেয়ে সর্ষে ফুল দেখছেন তাঁরা। এ ফুলে কোনও গণ্ডগোল নেই। বরং আছে লাভের হাতছানি।
বোতল বন্দি বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির মধুর ভিড়ে প্রায় হারিয়েই যেতে বসেছে চাক ভাঙা মধুর নাম। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে মধু সংগ্রহের প্রশিক্ষণও চালু ছিল এক সময়। তাও এর ব্যবসা বাড়েনি। উপার্জন বাড়াতে তাই অন্য পথ নিয়েছেন মধুচাষীরা। শীতকালে সরষে ফুল, গরমকালে আমের মুকুল থেকে পোষা মৌমাছি দিয়ে চলছে মধু সংগ্রহের কাজ। একশো শতাংশ শুদ্ধ এই মধুই তাঁরা বিক্রি করছেন বাজারে।
দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর, বংশীহারী, কুশমণ্ডী, কুমারগঞ্জ ব্লকের বিস্তীর্ণ অংশে এই শীতে সরষে চাষ হয়। এসময় ভিন জেলা থেকেও হাজির হন বহু মধুচাষী। ব্লক স্তরে বিভিন্ন সরকারি ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে এই মধুচাষীদের জন্য। এভাবে উপার্জনের বিকল্প পথ পেয়ে স্বভাবতই খুশি তাঁরা।