কাউয়ের ১১ দিনের জেল, আদালতে বিক্ষোভ
শম্ভুনাথ কাউকে বের করে নিয়ে যাওয়ার সময়ে আদালত চত্বরে ফের বিক্ষোভ দেখালেন নিহত অধীর মাইতির আত্মীয়েরা। শম্ভুনাথ কাউয়ের কঠোর শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। এর আগে শম্ভুনাথ কাউকে আদালতে তোলার সময়েও বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন শম্ভুনাথ কাউয়ের পরিজনেরা। ধাপা-মাঠপুকুর এলাকার বাসিন্দারা বিক্ষোভে সামিল হন।
শম্ভুনাথ কাউকে বের করে নিয়ে যাওয়ার সময়ে আদালত চত্বরে ফের বিক্ষোভ দেখালেন নিহত অধীর মাইতির আত্মীয়েরা। শম্ভুনাথ কাউয়ের কঠোর শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। এর আগে শম্ভুনাথ কাউকে আদালতে তোলার সময়েও বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন শম্ভুনাথ কাউয়ের পরিজনেরা। ধাপা-মাঠপুকুর এলাকার বাসিন্দারা বিক্ষোভে সামিল হন।
মাঠপুকুরে তৃণমূল নেতা অধীর মাইতি খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর শম্ভুনাথ কাউকে বালিয়া থেকে নিয়ে আসা হল কলকাতায়। এসএসকেএম হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষার পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় লালবাজারে।
আজই তাঁকে পেশ করা হয় আলিপুর আদালতে। অভিযুক্ত শম্ভুনাথ কাউকে ১১ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। শম্ভুনাথ কাউকে লালবাজারে আনার পর তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন পুলিস কর্তারা। বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরপ্রদেশের বালিয়ার সিকান্দারপুরের মাতুরি গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় শম্ভুনাথ কাউকে। অধীর মাইতির খুনের পরই থানায় অভিযোগ দায়ের করে তাঁর পরিবার। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিস ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৭, ১৪৮, ১৮৯, ৩০৭ এবং ৩০২ ধারায় মামলা দায়ের করে। মোট ন'জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। এর মধ্যে শম্ভুনাথ কাউ সহ গ্রেফতার করা হয়েছে মোট চারজনকে। অধরা এখনও পাঁচজন। শম্ভুনাথ কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই খুনের ঘটনায় সুনির্দিষ্ট তথ্য পেতে চায় পুলিস। সে কারণে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন জানাবে পুলিস।