মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ঝগড়া বন্ধ না করলে পাহাড়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়

দার্জিলিঙে খোদ বিমল গুরুংয়ের তালুকে এসে কড়া বার্তা দিয়ে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে দার্জিলিংকে যাঁরা সুইত্‍জারল্যান্ড বানাতে চান, তাঁদেরকেই ভোট দেওয়ার জন্য পাহাড়বাসীর কাছে আবেদন জানিয়ে গেলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ঝগড়া বন্ধ না করলে পাহাড়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়। সিংমারি। মোর্চা সভাপতি বিমল গুরুংয়ের আস্তানা। একটা সময় ছিল যখন সিংমারিতে ঢুকতে পুলিসও দুবার ভাবত। সেই সিংমারিতে এসে বিমল গুরুংকে সতর্ক করে গেলেন মমতা বন্দ্যাপাধ্যায়।

Updated By: Jan 22, 2016, 08:46 PM IST
 মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ঝগড়া বন্ধ না করলে পাহাড়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়

ওয়েব ডেস্ক: দার্জিলিঙে খোদ বিমল গুরুংয়ের তালুকে এসে কড়া বার্তা দিয়ে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে দার্জিলিংকে যাঁরা সুইত্‍জারল্যান্ড বানাতে চান, তাঁদেরকেই ভোট দেওয়ার জন্য পাহাড়বাসীর কাছে আবেদন জানিয়ে গেলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ঝগড়া বন্ধ না করলে পাহাড়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়। সিংমারি। মোর্চা সভাপতি বিমল গুরুংয়ের আস্তানা। একটা সময় ছিল যখন সিংমারিতে ঢুকতে পুলিসও দুবার ভাবত। সেই সিংমারিতে এসে বিমল গুরুংকে সতর্ক করে গেলেন মমতা বন্দ্যাপাধ্যায়।

কিছু হলেই বন্‍ধ অথবা ধর্না, এই রাজনীতি যে মুখ্যমন্ত্রীর একেবারেই নাপসন্দ, তা স্পষ্ট বুঝিয়ে দিলেন। তবে শুধু এটুকু বলেই শেষ করেননি তিনি। অনেক ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে হলেও তৃণমূলের হয়ে ভোটটাও কিন্তু চেয়ে গেলেন পাহাড়বাসীর কাছে। পাহাড়ে নজরকাড়া উন্নতি হলেও এখনও তৃণমূলের সংগঠন বেশ দুর্বল। মুখ্যমন্ত্রী একাধিকবার ছুটে এসেছেন পাহাড়ে। অরূপ বিশ্বাস দায়িত্বে। গৌতম দেবকে সভাপতিত্ব থেকে সরিয়েছেন। কিন্তু তারপরেও পাহাড়ে মানুষের কাছে এখনও সেই অর্থে দাগ কাটতে পারেনি সমতলের কোনও দলই। তিনমাস পর ভোট। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে দার্জিলিংকে সুইত্‍জারল্যান্ড বানানোর স্লোগানকে হাতিয়ার করে কতটা এগোতে পারবে শাসক দল?

.