যশজি, কুর্নিশ!
ইংরেজিতে swan song বলে যে কথাটা আছে, যার মানে মৃত্যুর বা রিটায়ারমেন্টের আগে করে যাওয়া শেয কাজ, অধুনা ভারতীয় ছবিতে তার একটি উত্তুঙ্গ নিদর্শন এই ছবি। ঠিক কতখানি ক্রিটিকের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লেখা যায় তা
ছায়াযুদ্ধ বনাম অঞ্জন দত্ত
কোথায় যেন পড়েছিলাম, অনেক নবাগত লেখকের প্রথম বদভ্যেস হল, নিজের জীবনের গল্পটা নিয়েই প্রথম উপন্যাসটা লিখে ফেলা। তার পর নাকি ভাল লেখার মতো উপকরণ খুঁজে পান না। এমন ধারণা মনে মনে পোষণ করে সন্তুষ্ট থাকার
তিনে শূন্য
শর্মিলা মাইতি রেটিং- * জল অনেক গড়িয়েছে। স্টার থিয়েটারে নাকি সরকার এ ছবির প্রদর্শন বন্ধ করে দিয়েছে। এক মাথা কন্ট্রোভার্সির ব্যাগেজ নিয়ে ছবি রিভিউ করতে যাওয়া বেশ কঠিন। স্ক্রিপ্টে আবার নিজের চ্যানেল।
ইতিহাস ও প্রযুক্তির মেলবন্ধন
বিজ্ঞানী থেকে চিত্রপরিচালক হয়েছেন, এই মুহূর্তে ঠিক মনে পড়ছে না কোনও পূর্বতন পরিচালকের নাম। নাসা (NASA) থেকে ফেরত তো নয়ই।
এতদিন কোথায় ছিলেন
জ্ঞান হওয়া ইস্তক সেই রূপকথার বন্দিনী আমাকে বলতেন, ইংরেজি পড়। জীবনের দরজা খুলে যাবে। আমার মতো ভাত রান্না করতে হবে না। ছোটহাতের বি-কে উল্টে দিলে ডি হয়, এন হল ডিগবাজি খাওয়া ইউ। নিজে হাতে শিখিয়েছিলেন।
দোষ কার?
ছবির নাম- অ্যাক্সিডেন্টপরিচালক-নন্দিতা রায়, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়অভিনয়ে- শিবপ্রসাদ, দেবশঙ্কর, রুদ্রনীল, সম্পূর্ণা, কাঞ্চনা, খরাজ, সব্যসাচীরেটিং- ***1/2
সব শেষে, অবশেষে…
এ ছবির ক্যামেরা আর এডিট মেশিন মোটামুটি ক্যারেকটার রোল প্লে করেছে। এত ধাঁই-ধপাধপ কাট চর্মচক্ষে দেখিনি। সোজা সিলেবাসের সমীকরণকে অকারণে বাঁদর আর তেলচুপচুপে বাঁশের মতো জটিল করে তোলা আর কী!
হার মানলেন হিরোইন
বড্ড বেশি চড়াই উত্রাই পেরোতে হয়েছে মধুরের হিরোইনকে। ঐশ্বর্যা রাইয়ের হঠাত্ মা হওয়ার খবর আর তাতেই মধুরের মাথায় হাত।
ভূতের ভবিষ্যত অন্ধকার
ছবি দেখে বেরিয়ে ওয়াশরুমে গিয়ে ভাল করে মুখটা দেখলাম। ওফ, যে তীরগতিতে কাঁচের টুকরো ইঁট, ভাঙা গ্লাস, ভূতের চাঁটি আর আরশোলা সাঁইসাঁই করে উড়ে আসছিল, তাতে অক্ষতশরীরে বাড়ি পৌঁছতে পারব বলে ভাবিনি! বিক্রম