জনের সেরা অভিনয়, সানির সেরা আইটেম
ছবির নাম- শুটআউট অ্যাট ওয়াডালা রেটিং- ***1/2
হীরক জয়ন্তীতে রুপোলি পর্দায় সোনার স্বপ্নগুচ্ছ
এক্সিট ডোর দিয়ে পিল পিল করে বেরোচ্ছে দর্শক। ঘেঁটে যাওয়া কাজল-মাসকারা, স্বপ্নে বিভোর চোখে লেগে থাকা আস্ত বলিউড নিয়ে যেন বেরোলেন সবাই। ফার্স্ট ডে ফার্স্ট শো-তে স্বচক্ষে দেখা ভিড়। করণ জোহর, দিবাকর
প্রাণজুড়নো মেলডি, "এক্সট্রা ফ্রি" আদিত্য-শ্রদ্ধা
নব্বই সালের আশিকি-র নস্ট্যালজিয়া নিয়েই এ ছবি দেখতে এসেছেন দর্শক। বলিউড ছবির ইকনমি বদলে গিয়েছে। প্রথম শুক্র, শনি, রবিবারে দর্শকসংখ্যাই ঠিক করে দিয়েছে ছবি হিট না ফ্লপ। একটু সময় নিয়ে সোমবার ম্যাটিনি শো
চুড়েইলের চচ্চড়ি, বুজরুকির আঁতুড়ঘর
ডাইনিতে বিশ্বাস করেন? নাক কুঁচকে বলছেন- না! ধরুন যদি কখনও জানতে পারেন, আপনার ছোট্ট বাচ্চাটির গভর্নেস আসলে রাত কি রানি, থুড়ি ডাইনি। তার নামও ডায়না। আপনার ছেলেটি, যে গবগব করে গেলে ডাইনিবিদ্যার বই সেই
অস্কার মনোনয়নের সশব্দ দাবিদার
মানুষের কথার স্রোতের তোড়ে যারা শ্রুতিগোচর হয় না, এমন কোনও মানুষ আছে কি, যিনি কোলাহলের পাথর সরিয়ে মুক্ত করে দিতে পারেন তাদের? সকাল থেকে রাত এমন অজস্র শব্দ, যা জীবদ্দশায় আমরা শুনেও শুনতে চাই না।
গয়নার বাক্স গেল মৌসুমীর সিন্দুকে
এমন পিসিমা যেন নিজের বাড়ি ছাড়া আর সকলের বাড়িতে থাকে, তাহলে পুরুষদের খানিক সুবিধে হয়। এইরকমই একটা রসিকতা করেছিলেন একালের জনপ্রিয়তম অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, ছবি শেষ হওয়ার পর। সত্যি বলতে কি,
হিম্মত থাকলে শেষ অবধি দেখুন
হেডিংটা হেলাফেলার নয়, বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ। অন্তত আমার তো বার পাঁচেক মনে হয়েছিল নমস্কার ঠুকে উঠে পড়ি। নেহাত রিভিউ করতে এসে মাঝপথে উঠে পড়াটা বেআইনি বলে পারিনি। কাজেই যাঁরা ইতিমধ্যে ছবিটা দেখতে যাব-
রোদন-হরষে ভরা বসন্তের লিপি
হৃদয়কে যদি ধরা হয় একসঙ্গে বাঁধা তন্ত্রীর সমন্বয়, তবে সঠিক সুর তোলার জন্য হাত বুলিয়ে ঠিক তারটি খুঁজে বের করে টান দিতে হয়। এই সন্ধানকার্যে অল্প সময় লাগতে বাধ্য। বসন্ত উত্সবে নানা রঙের আবির-মেঘের
রক্তে মাখা, গুলিতে ঠাসা, কাব্যে কুর্নিশ ওয়েস্টার্নকে
শময়িতা চক্রবর্তী *****ছবির শুরুতে ডঃ কিং শুলৎস মুক্তি দেওয়ার পরই স্লো একটা শটে দেখা যায় গায়ের দাসত্বের জীর্ণ চাদর ছুঁড়ে ফেলে উঠে দাঁড়াল জ্যাঙ্গো। শৃঙ্খল-স্খলনের নিপুন ওয়েস্টার্নায়ন। এই ছবির প্রতিটি
বদলাবদলির উলটপুরাণ, জিও রুদ্র-পরমব্রত জুটি
এমনিই তো কত বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয় রাস্তাঘাটে। অনেকদিনের পরে। বন্ধু কী খবর বল, কতদিন দেখা হয়নি! বোতলবন্দি শ্যাম্পেনের মতো হিসহিস করে বেরোয় চেপে রাখা আবেগ। দুদ্দাড় করে নামে স্মৃতির ঢল, নস্ট্যালজিয়ার
শরীরী আত্মা, অশরীরী আতঙ্ক
স্বচ্ছ জলে একটি ফোঁটা নীল তরল। মুহূর্তে এদিক-সেদিক হয়ে জলের মধ্যেই সৃষ্টি হল রহস্যময় ত্রিমাত্রিক বিশ্ব। এই দৃশ্যপটেই একে একে আবির্ভূত কলাকুশলীদের নাম। বহুদিন বাদে এমন একটি টেকনিকের ব্যবহার দেখলাম
জাস্টিস মিলনা মুশকিল হি নেহি, মুমকিন ভি হ্যায়!
আমাদের দেশের সবচেয়ে দ্রষ্টব্য ভুলভুলাইয়া কোনও টুরিস্ট স্পট নয়, বিচারব্যবস্থা। ল অ্যান্ড অর্ডার সিস্টেম। সর্বনেশে আইনকানুনের নাড়িভুঁড়ি বের করে আনলেন পরিচালক সুভাষ কপূর। কমেডি নয়, সিরিয়াসও নয়, একটা
কলঙ্কিত প্রেম, বিশ্বাসঘাতকতার রাজকাহিনি
এ এক আশ্চর্য সমাজ। মানব-মানবী নয়, ক্ষমতাই শীর্ষে। ক্ষমতাই ঈশ্বরসম। প্রেম, বিশ্বাসঘাতকতা, বেডরুম পলিটিকসের এক সম্পৃক্ত চিত্রনাট্য, যা প্রথম থেকেই পলক ফেলতে দেবে না। অথবা, ক্ষমতাও বোধহয় সবকিছু নয়।
তিক্ত স্মৃতি, নানা পটেকরের অবিস্মরণীয় অভিনয়
ছবির নাম আর পোস্টার দেখলেই স্মৃতি ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে যন্ত্রণা, রাগ, প্রতিহিংসার তেতো স্বাদ। ওই অভিশপ্ত দিনে এই-ই তো ছিল বর্তমান নিউজ ক্যামেরার সামনে। জীবন্ত সিনেমার মতো ঘটে চলেছিল সেই নির্বিচার
নির্বাক বরফির কথা শুনতে পেয়ে
ধুর, নায়ক কথাই বলতে পারে না! আইটেম নম্বর নেই। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মত সেক্স সাইরেনও এখানে কেমন যেন!