ব্রাত্যজনের জয়জয়কার, সেরা প্রতিভার উত্থানপর্ব শুরু
গত বছরটা বলিউড ইতিহাসের ক্যালেন্ডারে পিন আপ করা থাকবে অবশ্যই। কারণটা বাণিজ্যিক। শত শত কোটির রেভিনিউ জেনারেট করে বলিউড এখন বড়লোক। তথাকথিত অন্য ধারার ছবি-র রিস্ক নিতে প্রস্তুত। এ বছর দর্শকও প্রস্তুত
তিন মূর্তির আবির্ভাব, শাশ্বতর কিস্তিমাত
তিন ইয়ারি কথার পর, তিন বন্ধুর কাণ্ডকারখানা নিয়ে বাংলায় তেমন কমেডি হয়েছে কি? স্মৃতি হাতড়ে তো তেমন কিছু মিলল না। ডামাডোল কিন্তু সেই ফাঁকা জায়গাটায় বেশ জাঁকিয়েই বসার সাহস রাখে। সাহেব ভট্টাচার্য,
এভরিবডি ক্যান ডান্স!
আমাদের দেশের ছবিতে নাচ নাকি একেবারে অপরিহার্য অঙ্গ। কারণ হিসেবে অনেকেই অনেক কথা বলেন। কিন্তু সবচেয়ে যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যাটি হল, কৃষ্ণলীলার স্মৃতি। রাধার সঙ্গে নাচেন কৃষ্ণ, সঙ্গে গোপিনীগণ। শেষোক্তদের
জিও ছাব্বিশ মার খান!
আচ্ছা, খবরকাগজ-চ্যানেলে রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী কিংবা বিজনেসম্যানদের স্ক্যামের কথা জানলে, ভেতরটা কেমন রাগে হিসহিস করে না? কিংবা প্রশাসনের গড়িমসি, রেড-টেপে বাঁধা পড়া অসংখ্য অপরাধের পাহাড় নিয়েও সমাজে
চিরস্মরণীয় মধ্যরাত, ভবিষ্যতের ক্লাসিক
কলকাতা বইমেলায় সাহিত্যসভায় আসতে পারেননি মিডনাইটস চিলড্রেন বইয়ের স্রষ্টা। ফায়ার, ওয়াটার বা আর্থ- কোনও একটি ছবিও সহজ স্বাভাবিক মুক্তির স্বাদ চেখে দেখেনি এ ছবির পরিচালক। স্বাধীনতার মধ্যরাতে ভূমিষ্ঠ হওয়া
আলোর বিপরীতে স্বামী বিবেকানন্দ
স্বামী বিবেকানন্দের দেড়শতম জন্মশতবর্ষে নানা ষোড়শোপচারের সঙ্গে, অবশ্যই প্রয়োজন ছিল একটি পূর্ণদৈর্ঘের চলচ্চিত্রের। অনেক কিছুই তো হল, ছবিটাই বা বাকি থাকে কেন! তবে এমন নয় যে, স্বামীজিকে নিয়ে আমরা এই
এন্টারটেনমেন্টে ফুল মার্কস
শোনা যাচ্ছিল, এ ছবির শুটিং-এর শেষ দিকগুলো নাকি জিত জলদি শুটিং শেষ করে বাড়ি ফিরতেই ব্যস্ত হয়ে উঠতেন। রাতে একরত্তি মেয়ে নবন্যা একটুখানি উঁ করে উঠলেই ন্যাপি বদলাতে ব্যস্ত হয়ে যেতেন। কাজেই এ ছবির সাকসেস
গন্ধটা খুব সন্দেহজনক
গত বছর প্রায় দেড়হাজার কোটি টাকার বাজি জিতেছে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি। সংখ্যাটা খেয়াল করবেন। প্রিন্টিং মিসটেক নয়। আকাশছোঁয়া লাভের পর `বাজি ধরতে রাজি নই` বলতে নারাজ বলিউড। সেদিক থেকে রেস টু ছবিটা শুরুতেই
আটকে গেল `ভাল`-র গণ্ডিতে
পুরুষ বস আর সাবর্ডিনেট। যে-কোনও দেশের যে-কোনও জঁরের সিনেমার আকর্ষণীয় থিম। একটা সম্পর্ক যাকে সচরাচর খাদ্য-খাদক ইকোয়েশনেই ধরা হয়। অফিস পলিটিক্স ব্যাপারটা আসলে কিচেন পলিটিক্সের থেকেও ঢের বেশি
যেখানে ভূতের ভয়
যে তিনটে গল্প নিয়ে সন্দীপ রায় এই ছবি বানালেন, সেগুলো অনেকেরই ফেলে আসা সোনালি কৈশোরের বড় আদরের বন্ধু ছিল। গত বছর অনীক দত্ত যেভাবে বাঙালিমানসে ভূতগুলোকে অকৃত্রিম ঠাঁই দিয়েছিলেন, তারপর থেকেই বাংলা
নাম্বার ওয়ানের যোগ্য দাবিদার
বলিউড যখন কোটি টাকার গেম খেলছে মহা সমস্যায় পড়েছে স্বল্প বাজেটের ছবি। প্রাণপাত করে ছবি বানিয়েও হলই পায় না এই ছবিগুলো। টেবিল নাম্বার টোয়েন্টি ওয়ান-কে সেই অর্থে মাঝারি বাজেটের ছবিই বলা যায়। ফিজিতে
জিও চুলবুল পান্ডে
দাবাং টু এর আগে দর্শক, প্রযোজক, পরিবেশক তিন দলই আড়মোড়া ভেঙে বসেছিলেন। আরও খোলসা করে বললে, রেডি স্টেডি গো হয়েই ছিলেন। শুধু বন্দুকের ফটাশ-টাই বাকি ছিল। কারণ নাম্বার ওয়ান, সলমন খান। সলমন ছুঁলেই সোনা।
প্রাণ ও প্রাণহীনের আলাপচারণ
এ ছবির রিভিউ একটু পেছন দিক থেকে শুরু করা যাক। খুব ভুল না বললে, এটাই ছিল এ বছরের শেষ বহু-প্রতীক্ষিত ছবি। কেন ছবিটার রিলিজ ডেট পিছোচ্ছিল, তার সঠিক কারণ জানা নেই। আমির খান এবং প্রোডিউসররা এ ছবি নিয়ে
অস্কার পাক রিচার্ড পার্কার
ছবিটা কেমন এটা লেখা বেশ কঠিন। অনেকটা জুঁই ফুলের গন্ধ নিয়ে রিভিউ লেখার মতো। ভাল। জানি। কিন্তু ভালর কার্যকারণ ব্যাখ্যা করাই মুশকিল। ইয়ান মারটলের `লাইফ অফ পাই` একেবারেই অসেলুলয়েডীয় উপন্যাস। সিনেমাটা
কবে কী হল, কেন হল?
বাংলা ছবিতে স্বর্ণযুগ-টু এর দু বছর পেরিয়ে গিয়েছে। আর্ট ছবিকে অফবিট বলার কায়দাও সর্বজনবিদিত। তবে জোরগলায় এমনটা-আগে-হয়নি মোড়কে পরিবেশন, ছবি রিলিজের আগেই অঢেল প্রশংসা, ফোটোশুটের তুবড়ি, পোস্টারে