অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী ''আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো ২১-এ ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলতে পারি!''
ভূত দিবস স্পেশাল পার্থ প্রতিম চন্দ্র
পার্থ প্রতিম চন্দ্র
অনেক কথাই তো মনে আসে, সেগুলো সব লিখে রাখতে পারলে হয়তো ভালই হয়, কোনটা কবিতা, কোনটা গল্প, কোনটা সংলাপ হয়ে যেত। কিন্তু কে লিখবে?
নিজের ছবি নিজে তুলুন, যত খুশি, যেমন ইচ্ছে, বাঁকিয়ে, চুরিয়ে, উল্টে, পাল্টে, সোজা করে উল্টো করে, মুখ চুপসে, মুখ ফুলিয়ে, কেঁদে কেটে, হামাগুড়ি দিয়ে, শীর্ষাসনে, বজ্রাসনে, শবাসনে। না তবু এর তালিকা শেষ হচ্ছে না। আরও আছে অনেক রকমভাবে নিজেকে সাজিয়ে তোলা তা নিয়ে রিসার্চ সেল বসছে। চলছে নিরন্তর গবেষণা। হাঁফিয়ে উঠছেন বিশেষজ্ঞরা। হেঃ হেঃ এ যাতা জিনিস নয়, সেলফি বলে কথা। এর কী কোনও শেষ আছে?
তখনও ছিল সময়ের দাম। ১২০ সেকেন্ডে দুইমিনিট, ৬০ মিনিটে এক ঘণ্টা। ছিল বয়াম-ভরা লেবুর আচার, কৌটো ভরা আমসত্ত্ব, আমের সময় পেরোলে যাতে জিভে স্বাদ ঠেকানো যায়। চিড়ের মোয়া, মুড়ির মোয়া দাঁতে কাটলে এককুচিও বালি কচ্ করে লাগত না। পেয়ারা-গুড়মুড়ি-দুধভাত আর বাতাবি লেবুর জন্যে নিরীহ কাঠবিড়ালির সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা হত। বেয়াদব ছেলেরা ফাটা ফুটবলের ভেতরে কুলের আচার ভরে সাপ্লাই করত।
পার্থ প্রতিম চন্দ্র পুরো একটা বছর হয়ে গেল MH370 বিমানের কোনও খোঁজ মিলল না। আস্তে আস্তে স্মৃতির আড়ালে চলে যাচ্ছে মাঝ আকাশে হারিয়ে যাওয়া মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের বেজিংগামী যাত্রীবিমান MH370। উদ্ধারকারী দল আশা ছেড়ে দিয়েছে। বিভিন্ন দেশের সরকারও প্রায় ধরেই নিয়েছে আর কোনও দিন পাওয়া যাবে না। কিন্তু সবাই ভুলে যেতে বসলেও ভোলেনি MH370 বিমানের যাত্রী আর বিমানকর্মীদের পরিবারের লোকেরা।
বসন্ত উত্সবে রঙের ছড়াছড়ি। লাল, হলুদ, সবুজ, বাসন্তী আরও কত কী! কিন্তু সব যে গুলিয়ে দিচ্ছে ওই লাল রং। হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে কারই বা ভাল লাগে! এমন আনন্দের দিনে দুঃখবিলাস, তাও বড় বেমানান। কিন্তু লাল রঙে চোখ পড়লেই, বদলে যাচ্ছে মন। কারণ মনের ক্যালাইডোস্কোপে পড়তেই রং বদলে যাচ্ছে রক্তে।
কুশল মিশ্র
সোমনাথ মিত্র
পার্থ প্রতিম চন্দ্র মানুষের অদ্ভুত অদ্ভুত সব ভাল লাগা থাকে। আমারও এমন একটা আছে, বলা ভাল ছিল। আমার অদ্ভুত ভাল লাগা হল কাশির শব্দ শুনে সেটা নকল করা।
পার্থ প্রতিম চন্দ্র সিডনি, ২০১৪, ২৫ নভেম্বর--একেবারে বিদ্যুত্ গতিতে বোলার দৌড়ে যাচ্ছে। সবুজ গালিচায় ভরা মাঠটা কত সুন্দর, কত প্রাণবন্ত।
কূণাল বসু
ইয়াবড় কাস্তে নিয়ে লিচুগাছে চড়বে কাকু আর বড়দাদারা। এই ছানাপোনাদের দেখলেই, এই হ্যাট হ্যাট..। এরা তাই তলারই কুড়োয়।
হরিপদ কি ছিন্নমূলের যন্ত্রণা নিয়ে শহরে পা রেখেছিলেন? সেই জন্যই কী বিয়ের পিঁড়ি থেকে পালিয়ে আসতে হয়েছিল তাকে?
ইন্টারভিউ নেওয়ার ডেট ঠিকঠাক. নিজে ফোন করে কনফার্ম করেছেন. অতএব ক্যামেরা, লাইটস বুক করা হয়ে গেছে. আগের দিন মাঝরাতে হঠাত্ ফোন, “কাল পারব না গো, ফুলকলি!”
By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by clicking this link