ফরেন মুলুকে মায়ের পুজো
বাংলার দিগন্তজোড়া সবুজ মাঠে সাদা কাশ ফুলের নাচ দেখার সৌভাগ্য হয়ত ওখানে হয় না। শরতের নীল আকাশে তুলোর মত ফুলো ফুলো মেঘ হয়ত পাড়ার মোড়ে মোড়ে ঢাকের শব্দে মাতোয়ারা হয় না। কিন্তু ওখানেও ফোটে কাশ ফুল।
`জঙ্গলগড়ের` দুর্গাপুজো
কলকাতার মানুষের জঙ্গলের পুজো ছাপিয়ে একেবারে জঙ্গলমহলের পাশের পুজো। ১৪৬ বছরের পুরনো এই পুজোয় ভক্তি আর নিষ্ঠার গন্ধ ছড়িয়ে আছে। সেই গন্ধের সন্ধান দনিত পড়ুন।
বনেদিবাড়ির দুর্গাপুজো
থিমের পুজো নয়, নজরকাড়া মণ্ডপ নয় এইসব পুজোর গরিমা তাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতিতে রাজ্যের বিভিন্ন রাজবাড়ির, জমিদারবাড়ির, কেউ বা আবার দরিদ্র ব্রাহ্মণ ঘরের। এইসব পুজোর কারও বয়স ১০০, কারও ৩০০, কারও আবার আরও
তমলুকের ভট্টাচার্য পরিবারের পুজো
তমলুকের ভট্টাচার্য পরিবারের পুজো প্রায় ৩৫০ বছরের পুরনো। জেলার অন্যতম সেরা বনেদিবাড়ির পুজো এটি। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে ব্যবত্তারহাটের ভট্টাচার্যবাড়িতে ধুমধাম আর
স্বামী বিবেকানন্দর প্রথম দুর্গাপুজো
বিষয়-মঠ সম্বন্ধে নৈষ্ঠিক হিন্দুদিগের পূর্বধারণা;মঠে দুর্গোত্সব ও ঐ ধারণার নিবৃত্তি;নিজ জননীর সহিত স্মামীজীর কালীঘাটদর্শন ও ঐ স্থানের উদার ভাবসম্বন্ধে মতপ্রকাশ; স্বামীজীর ন্যায় ব্রহ্মজ্ঞ পুরুষের